Pages

Powered by Blogger.
1ST SEMESTER SUGGESTION 2 ND YEAR SUGGESTION 2ND SEMESTER 3RD SEMESTER BENGALI NOTES CU suggestion. EDUCATION NOTES ENGLISH COMPULSORY GBU Suggestion. HISTORY EUROPE & WORLD HISTORY NOTES POL SC NOTES SOCIOLOGY NOTES WBCS 2020

NANDAN DUTTA

A new approach for exam notes .

জনসম্প্রদায় কাকে বলে ? জনসম্প্রদায়ের বৈশিষ্টগুলি আলোচনা কর। 

জনসম্প্রদায়ের সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট। 

Definition and features of Community. 




জনসম্প্রদায়ের ধারণা / সংজ্ঞা :- 


মানুষ সামাজিক জীব। একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে সামাজিকভাবে দলবদ্ধভাবে বসবাস করতে করতে সেইসকল মানুষের মধ্যে এক গভীর ঐক্যবোধ , সমজাতীয় মানসিকতা গড়ে ওঠে। এইভাবে তাদের মধ্যে জীবন ধারণ , চিন্তাজগৎ , সংস্কৃতি - ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে এক সামাজিক সম্পর্ক তৈরী হয়। সেই নির্দিষ্ট অঞ্চলে গড়ে ওঠা মানবসমাজকেই জনসম্প্রদায় (Community) বলা হয়। 

চার্লস হর্টন কুলি জনসম্প্রদায়কে স্থায়ী সামাজিক গোষ্ঠী বলে অভিহিত করেছেন। এই সামাজিক গোষ্ঠীর মধ্যেই মানুষ তার সকল প্রকার প্রয়োজন পূরণ করে। 

কিংসলে ডেভিস জনসম্প্রদায়কে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ আঞ্চলিক গোষ্ঠী বলে অভিহিত করেছেন। এই গোষ্ঠীর সকল সদস্য জনসম্প্রদায়ের মাধ্যমেই তাদের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করে। 

ম্যাকাইভার বলেছেন , জনসম্প্রদায় হল এমন এক সামাজিক গোষ্ঠী যার মধ্যে বসবাসকারী সকল সদস্য সমজাতীয় বৈশিষ্টপূর্ণ জীবনযাত্রা করে ও একে - অপরের সঙ্গে সামাজিক সম্পর্ক স্থাপন করে। 

সুতরাং বলা যায় , জনসম্প্রদায় হল একটি সামাজিক গোষ্ঠী , যার মধ্যে বসবাসকারী সদস্যরা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাস করে , সমজাতীয় আদর্শ ও সংস্কৃতি ধারণ ও বহন করে , তাদের মধ্যে এক গভীর '' আমরা বোধ '' তৈরী হয় - তাকেই জনসম্প্রদায় বলা হয়। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

জনসম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট :- 


জনসম্প্রদায়ের বিভিন্ন বৈশিষ্টগুলি হল নিম্নরূপ - 

১. নির্দিষ্ট এলাকা :- 
জনসম্প্রদায়ের একটি আবশ্যিক শর্ত হল নির্দিষ্ট অঞ্চল বা এলাকা। একটি নির্দিষ্ট জনসম্প্রদায়ের সদস্যরা একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অঞ্চলে বসবাস করে। একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে বহুকাল ধরে বসবাস করতে করতে সদস্যদের মধ্যে এক গভীর ঐক্যবোধ গড়ে ওঠে। একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাসকারী জনসম্প্রদায়ের মধ্যে পোশাক - পরিচ্ছদ , খাদ্যাভ্যাস , সংস্কৃতি , শিক্ষা , জীবনযাত্রা , অর্থনতিক কর্মকান্ড , রাজনৈতিক জীবন - ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমজাতীয় ও একই আদর্শযুক্ত সম্পর্ক লক্ষ্য করা যায়। তবে এর ব্যাতিক্রমও আছে। যেমন - যাযাবর শ্রেণীর মানুষদের জনসম্প্রদায় বলা হলেও তারা সর্বদা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাস করে না। 

২. আমরা বোধ (We Feeling ) :- 
প্রতিটি মানুষ একটি নির্দিষ্ট জনসম্প্রদায়ের সদস্য হিসাবে সমাজে নিজ নিজ ভূমিকা পালন করে। সমাজের প্রতিটি মানুষ , প্রতিটি গোষ্ঠী ও প্রতিষ্ঠান পারস্পরিকভাবে ক্রিয়া - প্রতিক্রিয়াশীল এবং পরস্পর পরস্পরের উপর নির্ভরশীল। এই নির্দিষ্ট সামাজিক ভূমিকা পালনের মাধ্যমে সদস্যদের মধ্যে এক গভীর আত্মীয়তা গড়ে ওঠে। একে বলা হয় আমরা - বোধ। সদস্যদের আমরা বোধ জনসম্প্রদায়ের প্রধান ভিত্তি। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৩. উদ্দেশ্য :- 
জনসম্প্রদায় কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে গড়ে ওঠেনা। এর উদ্দেশ্য বহুবিধ ও বহুমুখী। যেহেতু জনসম্প্রদায়ের সকল সদস্য জনসম্প্রদায়ের মধ্যেই তাদের সকল প্রয়োজন পূরণ করে - তাই জনসম্প্রদায়ের উদ্দেশ্য বহুমুখী। 

৪. স্বাভাবিক সামাজিক সংগঠন :- 
নির্দিষ্ট প্রয়োজনের ভিত্তিতে কৃত্রিমভাবে জনসম্প্রদায়ের জন্ম হয়না। জনসম্প্রদায়ের জন্ম হয় স্বাভাবিকভাবে। একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অঞ্চলে বহুকাল ধরে মানব জাতির বসবাসের ফলে স্বাভাবিকভাবেই একটি জনসম্প্রদায় গড়ে ওঠে।         

৫. পরিকল্পিত নয় :- 
মানুষ জনসম্প্রদায়ের মধ্যে পরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে ; কিন্তু পরিকল্পিতভাবে জনসম্প্রদায় গড়ে তোলা সম্ভব নয়। বাস্তবে মানুষের পক্ষে জনসম্প্রদায় গড়ে তোলা সম্ভব নয়। একটি নির্দিষ্ট এলাকায় মানুষ একসঙ্গে বসবাস করতে করতে পরিকল্পনাহীনভাবেই জনসম্প্রদায় গড়ে ওঠে। 

৬. সদস্যদের জীবনধারণের সাদৃশ্যতা :- 
জনসম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে জীবনধারণের মধ্যে বহুক্ষেত্রে সাদৃশ্যতা লক্ষ্য করা যায়। জনসম্প্রদায়ের সকল সদস্য মোটামুটি একই ধরণের জীবনযাত্রা , আদর্শ , জীবনবোধ - ইত্যাদির অংশীদার হয়ে থাকে। এই সাদৃশ্যতা জনসম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে এক গভীর ঐক্যবোধ গড়ে ওঠে। 

৭. আইনগত প্রেক্ষিত :-
জনসম্প্রদায়ের কোনো আইনগত ভিত্তি থাকেনা। অর্থাৎ জনসম্প্রদায়ের মধ্যে বসবাসকারী ব্যক্তিবর্গ জনসম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কোনো মামলা করতে পারেনা। তাই আইনের দৃষ্টিতে জনসম্প্রদায়ের কোনো স্বীকৃতি , অধিকার , কর্তব্য , দায়িত্ব - ইত্যাদি নেই। 

৮. পরিধি :-
জনসম্প্রদায় ছোট , বড় - উভয় প্রকারেই হতে পারে। ভিন্ন ভিন্ন ভৌগোলিক প্রেক্ষাপটে জনসম্প্রদায়ের পরিধি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। আবার একটি বড় জনসম্প্রদায়ের মধ্যে অনেকগুলি ছোট ছোট জনসম্প্রদায়ের অস্তিত্বও লক্ষ্য করা যায়। যেমন একটি জেলার জনসম্প্রদায়ের মধ্যে অনেকগুলি গ্রামের জনসমষ্টি অন্তর্ভুক্ত থাকে। 

৯. নাম ও পরিচয় :- 
প্রতিটি জনসম্প্রদায়ের নির্দিষ্ট নাম ও পরিচয় থাকে। এই নাম দ্বারাই ব্যক্তিবর্গ নির্দিষ্ট জনসম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচিত হয়। আবার জনসম্প্রদায়ের নির্দিষ্ট নামের ভিত্তিতেই ব্যক্তির পরিচয় , অবস্থান - ইত্যাদি সহজেই বোধগম্য হয়ে ওঠে। 

১০. স্থায়ী প্রকৃতি :- 
জনসম্প্রদায়গুলি মোটামুটি দীর্ঘস্থায়ী। স্থায়িত্ব জনসম্প্রদায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট। একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে বহুদিন ধরে বসবাসকারী মানুষের বসবাস একটি জনসম্প্রদায় গড়ে তোলে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

জনসম্প্রদায় ও সংঘের পার্থক্য। 

সংঘ ও জনসম্প্রদায়ের পার্থক্য। 

জনসম্প্রদায় ও সংঘের তুলনামূলক আলোচনা। 

Difference between Community and Association 




জনসম্প্রদায় ও সংঘের পার্থক্য :- 


১. পরিধিগত ক্ষেত্রে : - 
জনসম্প্রদায়ের আকৃতি ও পরিধি তুলনামূলকভাবে বড়। একটি জনসম্প্রদায়ের মধ্যে একাধিক সংঘের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায়। অন্যদিকে , সংঘ হল জনসম্প্রদায়ের অন্তর্গত একটি অংশ এবং এর পরিধি জনসম্প্রদায়ের তুলনায় অনেকটা ছোট। 

২. সদস্যপদের ক্ষেত্রে :-
জন্মগত সূত্রে প্রত্যেক ব্যক্তি একটি জনসম্প্রদায়ের সদস্য হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ব্যক্তির ইচ্ছা - অনিচ্ছার কোনো ভূমিকা থাকেনা। কিন্তু সংঘের সদস্যপদ সম্পূর্ণরূপে ব্যক্তির ইচ্ছা - অনিচ্ছার উপর নির্ভরশীল। ব্যক্তি স্বাধীনভাবে , নিজের ইচ্ছা অনুসারে সংঘের সদস্যপদ গ্রহণ করতে পারে আবার না'ও পারে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৩. নির্দিষ্ট ভৌগোলিক পরিসীমা :- 
জনসম্প্রদায়ের একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক পরিসীমা থাকে। নির্দিষ্ট ভৌগোলিক পরিসীমা জনসম্প্রদায়ের একটি অন্যতম শর্ত হিসাবে বিবেচিত হয়। কিন্তু সংঘের নির্দিষ্ট ভৌগোলিক পরিসীমা থাকেনা। যেমন - রেড ক্রস সোসাইটির অবস্থান সারা বিশ্বজুড়ে দেখা যায়। 

৪. গঠনগত দিক দিয়ে :- 
গঠনগত দিক দিয়ে জনসম্প্রদায় একটি স্বাভাবিক প্রতিষ্ঠান। পক্ষান্তরে কৃত্রিমভাবে সংঘের জন্ম হয়। 

৫. উদ্দেশ্যগত দিক দিয়ে :- 
জনসম্প্রদায় কোনো উদ্দেশ্যের পরিপেক্ষিতে গঠিত হয়না। এর উদ্দেশ্য বহুবিধ ও ব্যাপক। মানুষের জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্দেশ্যের সমষ্টি হল জনসম্প্রদায়। মানুষ তার জীবনধারণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় উদ্দেশ্যগুলি জনসম্প্রদায় থেকেই পূরণ করে। অন্যদিকে , সংঘ গড়ে ওঠে নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে। মানুষ নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে কৃত্রিমভাবে সংঘ প্রতিষ্ঠা করে। 

৬. আইনগত ভিত্তি :- 
জনসম্প্রদায়ের কোনো নির্দিষ্ট আইনগত ভিত্তি থাকেনা। কিন্তু সংঘের আইনগত ভিত্তি থাকে। 

৭. স্থায়িত্বের দিক দিয়ে :- 
স্থায়িত্বের দিক দিয়ে জনসম্প্রদায় সংঘের তুলনায় অনেক বেশি দীর্ঘস্থায়ী। যেহেতু সংঘগুলি মানুষের নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য পূরণের উদ্দেশ্যে কৃত্রিমভাবে গঠিত হয় , তাই এই প্রয়োজনগুলি পূরণ হয়ে গেলেই সংঘের অবলুপ্তি ঘটে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় , করোনা অতিমারীর সময় বহু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গড়ে উঠেছিল ; কিন্তু বর্তমানে করোনার প্রকোপ কমে যাওয়াতে সেই সকল সংস্থাগুলির প্রয়োজন ফুরিয়েছে। 

৮. নিয়ম বিধির দিক দিয়ে :- 
জনসম্প্রদায়ের নির্দিষ্ট কোনো লিখিত নিয়ম বিধি থাকেনা। জনসম্প্রদায়গুলি পরিচালিত হয় স্বাভাবিক নিয়ম , প্রথা , ঐতিহ্য , লোকাচার - ইত্যাদির মাধ্যমে। কিন্তু প্রতিটি সংঘের নির্দিষ্ট লিখিত নিয়ম বিধি থাকে। এই নিয়ম বিধি দ্বারা সংঘ তার সদস্যদের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে। 

৯. স্বয়ংসম্পূর্ণতার দিক দিয়ে :- 
জনসম্প্রদায়গুলি সংঘের তুলনায় অনেক বেশি স্বয়ংসম্পূর্ণ। জনসম্প্রদায়গুলি মোটামুটি স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে সদস্যদের চাহিদা পূরণ করে থাকে। কিন্তু সংঘগুলি কোনোভাবেই স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। উদ্দেশ্যপূরণের জন্য প্রতিটি সংঘ পরস্পরের উপর নির্ভরশীল ও পক্ষান্তরে জনসম্প্রদায়ের উপর নির্ভরশীল। 

১০. সদস্যসংখ্যা ও অর্থনৈতিক বিষয় :-  
জনসম্প্রদায়ের সদস্যসংখ্যা সংঘের তুলনায় অনেক বেশি হয়। সংঘের ক্ষেত্রে সদস্যপদ গ্রহণ , সদস্যপদ পুনর্নবীকরণ , বিভিন্ন ফি বা চাঁদা - ইত্যাদি বিষয় জড়িত থাকে। তবে , জনসম্প্রদায়ের ক্ষেত্রে উক্ত বিষয়গুলির কোনো অস্তিত্ত্ব থাকেনা। জনসম্প্রদায়ের সদস্যপদ স্বাভাবিক ও বংশগতভাবে তার ধারা প্রবাহিত হয়। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো    
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

Write a letter to the editor of an English newspaper about the evils of child labour .

To
The Editor 
The Statesman 
Kolkata - 700001 

Sub: Evils of child labour 

Sir, 

I would be highly obliged if you would kindly allow me a little space in your widely circulated daily to express my view on the evils of child labour. Child labour is a major issue that damages the life of children. Child Labour occurs when children are made to work for money, taking away the glorious days of their childhood. It is a big issue in our country, and also many other developing nations and underdeveloped countries. A child should rightfully spend their days playing, studying, eating nutritious food, and having a nice time. The main cause of child labour is poverty. Children are pushed to work by their families to earn money. Little kids are made to work in shops, fields, mines, factories as daily wagers or even households to work as domestic helpers. These children work to earn some money when they should be attending school or playing with their friends. The payment in these places is less and the working environment is often unsafe and harmful for children. Child labour affects a child’s mental, physical, emotional, and social well-being. The children lose their childhood days and suffer in silence. The government has introduced many laws against Child Labour to put a check on this problem. We too must try to encourage every child to go to school and get educated and make sure they are not involved in child labour.
So please consider my view in your editorial to make a mass opinion and also to make some realistic way to prevent childrens to becoming workers .

Yours faithfully 
[ Name + Address ] 
  

Share
Tweet
Pin
Share
No comments
Write an advertisement for a coaching class in English. 
 
English Coaching by experienced tutors :-

We, ‘’ Learn English ‘’ , a renowned coaching center , invite fresh applications for English Coaching classes from the students of class VII to Class XII and. Only the students belonging to WBBSE and WBCHSE can apply. Learn from experts with negligible fees.  

Only ten students in a batch. Weekly tests. Online course is also available. Hurry up. Limited seats. Apply at abc@gmail.com. Contact no. 9870XXXXXX or fell free to contact us at ‘’Learn English’’ , Apollo building , Abhirampur , Malda - 732103 
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

বিভিন্ন ধরণের সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি সম্পর্কে আলোচনা কর। 

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির প্রকারভেদ আলোচনা কর। 

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির শ্রেণীভাগ কর। 




বিভিন্ন ধরণের সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি সম্পর্কে আলোচনা কর। 

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির প্রকারভেদ আলোচনা কর। 

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির শ্রেণীভাগ কর। 


১. শরীরচর্চামূলক কার্যাবলি :- 
বিদ্যালয়ে শরীরচর্চামূলক কার্যাবলির মূলতঃ দুটি উদ্দেশ্য থাকে - (ক ) শরীরচর্চা ও তার উপযোগিতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করা , ও (খ ) শিক্ষার্থীদের শরীরচর্চামূলক কার্যাবলিতে অংশগ্রহণ করতে উৎসাহিত করা। বিদ্যালয়ে শরীরচর্চামূলক কার্যাবলির পরিচালনার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন খেলাধুলা ( ফুটবল , ক্রিকেট , ভলিবল , কাবাডি - ইত্যাদি ) , যোগব্যায়াম - ইত্যাদির আয়োজন করা হয়। এইসকল শরীরচর্চামূলক কার্যাবলিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দলগত কাজে অংশগ্রহণ , সহযোগিতার মনোভাব , প্রতিযোগিতামূলক মানসিকতা বৃদ্ধি , শৃঙ্খলাপরায়ণতা - ইত্যাদি ইতিবাচক আদর্শগুলি গড়ে ওঠে। 

২. সামাজিক কার্যাবলি :- 
বিদ্যালয়ে এমন কিছু সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি পরিচালনা করা হয় যেগুলির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সমাজ সচেতনতা , সামাজিকীকরণ ও সামাজিক মিথস্ক্রিয়া , সহযোগিতার মনোভাব - ইত্যাদি তৈরী হয়। এই সকল কার্যাবলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল - রক্তদান শিবির আয়োজন , বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে সচেতনতা শিবির , প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষদের জন্য ত্রাণ সংগ্রহ ইত্যাদি। 

৩. পরিবেশ সংক্রান্ত কার্যাবলি :- 
পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং পরিবেশের কল্যানে আত্মনিয়োগ করা প্রতিটি শিক্ষার্থীর আবশ্যিক কর্তব্য। তাই বিদ্যালয়ে পাঠক্রমের সঙ্গে সঙ্গে সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি পরিচালনার ক্ষেত্রেও পরিবেশের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। পরিবেশ সংক্রান্ত সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল - বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন , বিদ্যালয় পরিচ্ছন্নতা অভিযান , শ্রেণীকক্ষ পরিচ্ছন্ন রাখা , প্লাস্টিক দূরীকরণ কর্মসূচি পালন - ইত্যাদি।

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৪. সাক্ষরতা কর্মসূচি :- 
সমাজের প্রতিটি ব্যক্তিকে সাক্ষর করে তোলা রাষ্ট্র ও ব্যক্তির একটি আবশ্যিক কর্তব্য। সাক্ষরতা কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করা হয় শিক্ষার আলো সমাজের প্রতিটি ব্যক্তির কাছে পৌঁছে দিতে। স্থানীয় অঞ্চলে নিরক্ষর মানুষের শিক্ষা সম্পর্কে সচেতন করে তোলা , যে সকল শিশু শিক্ষার আঙিনার বাইরে আছে তাদের শিক্ষায়তনে নিয়ে আসা - এই সকল কার্যাবলিতে শিক্ষার্থীদের নিযুক্ত করা হয়। 

৫. সহযোগিতামূলক কর্মসূচি :- 
বিদ্যালয়ে পালিত বিভিন্ন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সহযোগিতার মনোভাব গড়ে তোলে। এইসকল কার্যাবলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল - সামাজিক বিভিন্ন সেবামূলক কাজ , বিদ্যালয় পরিচ্ছন্ন রাখা , বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান , খেলাধুলা - ইত্যাদি। এইসকল কার্যাবলিগুলি সফল করতে শিক্ষার্থীদের একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতার সম্পর্ক থাকা বাধ্যতামূলক। শিক্ষার্থী এই সকল কার্যাবলিগুলিকে সফল করে তোলার তাগিদে সহযোগিতামূলক আচরণ করে। 

৬. বৌদ্ধিক ও জ্ঞানমূলক কার্যাবলি :- 
পাঠক্রমের সঙ্গে সঙ্গে সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলিও শিক্ষার্থীর বৌদ্ধিক ও জ্ঞানমূলক বিকাশে সহায়তা করে। এইসকল শিক্ষামূলক কার্যাবলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল - বিতর্কসভা আয়োজন , ক্যুইজ প্রতিযোগিতা , প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা , বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা সভা আয়োজন - ইত্যাদি। 

৭. সৃজনশীল কার্যাবলি :- 
প্রতিটি শিক্ষার্থীর মধ্যে সৃজনশীলতা বিদ্যমান। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করতে বিদ্যালয়ে বিভিন্ন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির আয়োজন করা হয়। যেমন - বিদ্যালয় পত্রিকা , দেওয়াল পত্রিকা , বিভিন্ন ধরণের হাতের কাজ ও কর্মশিক্ষা , বিজ্ঞান প্রদর্শনী - ইত্যাদি। 

৮. আত্মপ্রকাশমূলক কার্যাবলী :- 
প্রতিটি শিক্ষার্থীর মধ্যে কিছু সুপ্ত প্রতিভা লুকিয়ে থাকে। বিভিন্ন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আত্মপ্রকাশের সুযোগ দেওয়া হয়। এইসকল আত্মপ্রকাশমূলক কার্যাবলিগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল - নৃত্য ও সঙ্গীত , অভিনয় , সাহিত্য চর্চা , NCC , NSS , বিজ্ঞান প্রদর্শনী , হস্তশিল্প প্রদর্শনী , বিভিন্ন খেলাধুলা - ইত্যাদি। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৯. সাংস্কৃতিক কার্যাবলি :- 
শিক্ষা হল সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। তাই শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাংস্কৃতিক সঞ্চালনের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। এইসকল সাংস্কৃতিক কার্যাবলিগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল - বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন , বিভিন্ন মনীষীদের জন্মদিবস পালন , বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন , বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান - ইত্যাদি। 

১০. স্বায়ত্তশাসনমূলক কার্যাবলি :- 
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের স্বায়ত্তশাসনমূলক কার্যাবলী বলতে বোঝায় - যে সকল কার্যাবলি শিক্ষার্থীরা নিজেরাই পরিচালনা করে। এইসকল কার্যাবলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল - বিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমবায় সমিতি পরিচালনা , হোস্টেল পরিচালনা , বিদ্যালয় কর্তৃক আরোপিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান পরিচালনা - ইত্যাদি। 

১১. কুসংস্কার দূরীকরণ সংক্রান্ত কর্মসূচি :- 
কুসংস্কার জীবনের একটি অভিশাপ। শিক্ষার একটি প্রধান উদ্দেশ্য হল কুসংস্কারমুক্ত সমাজ গঠন। তাই প্রতিটি শিক্ষার্থীর কুসংস্কারমুক্ত মানসিকতা গঠন করা প্রয়োজন। এই উদ্দেশ্যে বিদ্যালয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজন করা হয়। যেমন - যেসকল বিষয়ে সমাজে বিভিন্ন কুসংস্কার প্রচলিত আছে , সেই সকল বিষয়ে সচেতনতামূলক শিবির আয়োজন ; যেমন - কুকুরে কামড়ালে কী করণীয় , ভূতে পাওয়া রোগীর ক্ষেত্রে কী করণীয় - ইত্যাদি। 

১২. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার সংক্রান্ত কার্যাবলী :- 
আধুনিক জীবনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই প্রতিটি শিক্ষার্থীকে বিজ্ঞান মনস্ক করে তোলার চেষ্টা করা হয় ও প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার শেখানো হয়। এই সংক্রান্ত যেসকল সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি পরিচালনা করা হয় - সেগুলি হল - বিদ্যালয়ে কমপিউটার ক্লাশ , ওভার হেড প্রজেক্টরের মাধ্যমে পঠন - পাঠন , ইন্টারনেটের ব্যবহার - ইত্যাদি।  

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো        
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির বিভিন্ন উদ্দেশ্যগুলি আলোচনা কর। 

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। 

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক ও সমাজকেন্দ্রিক উদ্দেশ্যগুলি কী কী ? 



সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির বিভিন্ন উদ্দেশ্য :-

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির উদ্দেশ্য বহুবিধ। সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির উদ্দেশ্যগুলিকে স্থির করার সময় শিশুর চাহিদা ও বিকাশ এবং সমাজের সঙ্গে শিশুর মিথস্ক্রিয়ার বিষয়টিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা হয়। সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির উদ্দেশ্যগুলি হল -   

১. শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশ :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশের লক্ষ্যে পরিচালিত হয়। শিশুর দৈহিক , মানসিক , নৈতিক , জ্ঞানমূলক , বৃত্তিমূলক - বিভিন্ন চাহিদা পূরণের মাধ্যমে সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিক্ষার্থীর বিকাশকে সম্ভব করে তোলে। বিদ্যালয়ে পরিচালিত বিভিন্ন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিশুকে বৈচিত্রপূর্ণ অভিজ্ঞতার সুযোগ প্রদান করে ; ফলে শিশু সার্বিকভাবে জীবন ও সমাজের সঙ্গে পরিচিত হয়। 

২. সামাজিকীকরণ :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিশুর  যথার্থ সামাজিকীকরণের লক্ষ্যে পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ের ভেতরে ও বাইরে সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিতে অংশগ্রহণ করে এবং তার ফলে শিশু দগতভাবে কাজ করতে শেখে এবং বৃহত্তর সমাজ জীবনের সঙ্গে পরিচিত হয়। 

৩. গণতান্ত্রিক চেতনার বিস্তার :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলীর অপর একটি উদ্দেশ্য হল শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিক চেতনার বিস্তার করা। শিক্ষার্থী সহপাঠক্রমিক কার্যাবলীতে অংশগ্রহনের ফলে নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন হয় , দলগতভাবে কাজ করার গুরুত্ব উপলব্ধি করে , সকলের সঙ্গে সমানভাবে ভিন্ন ভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ করে - এইভাবে শিক্ষার্থীর মধ্যে গণতান্ত্রিক চেতনার উন্মেষ ঘটে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৪. সমাজ সেবামূলক মনোভাব গঠন :-
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলি সামাজিক পরিমন্ডলে পরিচালিত হয়। বেশ কিছু ধরণের সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিশুর মধ্যে সেবামূলক মনোভাব গঠনে সহায়তা করে। যেমন - ত্রাণকার্যের জন্য অর্থ সংগ্রহ , বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে সচেতনতা শিবির , রক্তদান শিবির , দুঃস্থ ছাত্রদের মধ্যে  বিনামূল্যে পুস্তক বিতরণ - ইত্যাদি। 

৫. পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলীর একটি অন্যতম লক্ষ্য হল শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরিবেশ সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধি। বিদ্যালয় পরিষ্কার - পরিচ্ছন্ন রাখা , বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন , প্লাস্টিক দূরীকরণ কর্মসূচি পালন , বাগান পরিচর্যা - ইত্যাদি সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির মাধ্যমে শিশুর মধ্যে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরী হয়। 

৬. জাতীয়তাবোধ গঠন :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির অপর একটি উদ্দেশ্য হল শিক্ষার্থীদের মধ্যে জাতীয়তাবোধ গঠন। বিদ্যালয়ে পালিত বিভিন্ন জাতীয় দিবস , মহাপুরুষ ও স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জন্মদিবস পালন - ইত্যাদি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থী তার জাতীয় জীবন সম্পর্কে সরাসরি অবগত হতে পারে এবং তার মধ্যে জাতীয়তাবোধ জাগ্রত হয়। 

৭. আন্তর্জাতিকতাবোধ গঠন :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলির মাধ্যমে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠন ও তাদের কর্মসূচি এবং সেই কর্মসূচির গুরুত্ব - ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের অবগত করে তোলার চেষ্টা করা হয়। আন্তর্জাতিকতাবোধের জ্ঞান ব্যতীত কোনো শিক্ষার্থীর শিক্ষা সম্পূর্ণ হতে পারেনা। 

৮. অবসরযাপনের শিক্ষা প্রদান :- 
শিক্ষার্থী তার অবসর সময় কীভাবে ইতিবাচকভাবে অতিবাহিত করতে পারে - সে বিষয়ে শিক্ষা প্রদান করা সহপাঠক্রমিক কার্যাবলীর অপর একটি উদ্দেশ্য। ইতিবাচক অবসরযাপন শিক্ষার্থীদের মধ্যে গঠনমূলক মনোভাব বৃদ্ধি করে। 

৯. দৈহিক বিকাশ :- 
মানবজীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হল তার স্বাস্থ্য। সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি একদিকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং দিকে বিভিন্ন খেলাধূলার মাধ্যমে শিশুর মধ্যে শরীরচর্চা বিষয়ে আগ্রহী করে তোলে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

১০. মানসিক ও বৌদ্ধিক বিকাশ :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি বিভিন্ন বৈচিত্রময় পরিস্থিতি শিক্ষার্থীদের উপহার দেয়। খেলাধূলা , সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান , পরিবেশ ও সমাজ সম্পর্কে সচেতনতা , বিতর্ক , ক্যুইজ , সেমিনার - ইত্যাদি বৈচিত্রময় পরিস্থিতি সামগ্রিক দিক দিয়ে শিক্ষার্থীর মানসিক ও বৌদ্ধিক বিকাশে সহায়তা করে। 

১১. বৃত্তিমূলক চেতনার বিকাশ :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর বৃত্তিমূলক চেতনার বিকাশে সহায়তা করা হয়। কাজের গুরুত্ব , দলগতভাবে কাজ করতে শেখা , কোনো কাজকে হীনদৃষ্টিতে না দেখা - ইত্যাদি আদর্শগুলি সহপাঠক্রমের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সঞ্চালন করা হয়। 

১২. শৃঙ্খলাবোধের বিকাশ :- 
বিদ্যালয়ে পালিত সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলির সাফল্য নির্ভর করে শৃঙ্খলার উপর। সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি পরিচালনার সময় শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলাবোধের উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে শৃঙ্খলাবোধের বিকাশ ঘটানো হল সহপাঠক্রমের একটি অন্যতম উদ্দেশ্য। 

১৩. সৃজনশীলতার বিকাশ :- 
বিদ্যালয়ে সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি পালনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার বিকাশের সুযোগ দেওয়া হয়। স্কুল ম্যাগাজিন , দেয়াল পত্রিকা , সংগীত , নৃত্য , চিত্রাঙ্কন , কর্মশিক্ষা - ইত্যাদি সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটে। 

১৪. জ্ঞানমূলক বিকাশ :- 
শিক্ষার্থীদের জ্ঞানমূলক বিকাশ ঘটানোও সহপাঠক্রমের একটি অন্যতম উদ্দেশ্য। বিদ্যালয়ে পালিত হওয়া বিশেষ কিছু সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিক্ষার্থীদের জ্ঞানমূলক বিকাশে সহায়তা করে। যেমন - ক্যুইজ কনটেস্ট , বিতর্ক , আবৃত্তি - ইত্যাদি। 

১৫. ইতিবাচক ও গঠনমূলক মনোভাবের গঠন :- 
সহপাঠক্রমের বৈচিত্র , সাংস্কৃতিক - সৃজনশীল ও সামাজিক দিকগুলি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক ও গঠনমূলক মনোভাবের জন্ম দেয়। যার ফলে শিক্ষার্থী নিজের জীবন ও পরিচিত সমাজের মধ্যেও সেই গঠনমূলক আদর্শকে ছড়িয়ে দিতে পারে। 
 
১৬. সুস্থ সংস্কৃতির বিকাশ :-  
যথার্থভাবে পরিচালিত সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সুস্থ সংস্কৃতির বিকাশে সহায়তা করে। সহপাঠক্রম শিক্ষার্থীদের অপ - সংস্কৃতি , উশৃঙ্খলতা , আদর্শহীনতা - ইত্যাদি থেকে দূরে রাখে। সহপাঠক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থী সংস্কৃতির আদর্শমানকে অনুভব করতে পারে। 

এছাড়াও সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির অন্যান্য উদ্দেশ্যগুলি হল - 
(ক ) শিক্ষার্থীর আত্মপ্রকাশের সুযোগ করে দেওয়া। 
(খ ) শিক্ষার্থীদের মধ্যে সহযোগিতামূলক মনোভাব বৃদ্ধি করা। 
(গ ) শিক্ষার্থীদের প্রাক্ষোভিক বিকাশকে তরান্বিত করা। 
(ঘ ) শিক্ষার্থীদের আদর্শ চরিত্র গঠন - ইত্যাদি।  

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

Share
Tweet
Pin
Share
No comments

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী কাকে বলে ? সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির বৈশিষ্টগুলি আলোচনা কর। 

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট।  




সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির ধারণা / সংজ্ঞা। 


আধুনিককালে শিক্ষার লক্ষ্য হল শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশ। শিক্ষার্থীদের শুধুমাত্র পাঠক্রমের মধ্যে আবদ্ধ রেখে তাদের সর্বাঙ্গীন বিকাশ ঘটান সম্ভব নয়। শিক্ষার্থীর মানসিক , বৌদ্ধিক , প্রাক্ষোভিক , নৈতিক , বৃত্তিমূলক , সাংস্কৃতিক - ইত্যাদি বিভিন্ন বিকাশের কথা মাথায় রেখে পাঠক্রমের সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য বহু ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণমূলক কার্যাবলী পরিচালনা করা হয়। তাই বিদ্যালয় ও বিদ্যালয় বহিৰ্ভূত সকল প্রকার কার্যাবলিই সহপাঠক্রমের অন্তর্ভুক্ত।    

মনোবিদ Park বলেছেন - শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বৈচিত্রময় পরিস্থিতির সঙ্গে পরিচিতি ঘটানোই হল সহপাঠক্রম। 

Jamieson বলেছেন - সহপাঠক্রম পাঠক্রমের উদ্দেশ্যগুলিকে বাস্তবায়িত করে। 

Pica Smith বলেছেন - সহপাঠক্রম শিক্ষার্থীদের পাঠক্রমের বোঝাকে সহজতর করে তোলে। 

Poynton বলেছেন - সহপাঠক্রম হল শিক্ষার সেই অংশ যা শিশুদের বৃত্তিমূলক , সামাজিক , সাংস্কৃতিক - ইত্যাদি বিভিন্ন দিকের সঙ্গে তার পরিচিতি ঘটায় ও পরবর্তী জীবনে সেগুলিতে অংশগ্রহণের পথকে মসৃন করে তোলে। 

Kohen বলেছেন - যা বিদ্যালয়ের ভিতরে ও বিদ্যালয়ের বাইরে ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে শিশুদের পারদর্শিতার পথ উন্মুক্ত করে। 

সুতরাং সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী হল - বিদ্যালয়ের ভেতরে ও বিদ্যালয়ের বাইরে সেই সকল পরিকল্পিত কার্যাবলী যা শিক্ষার্থীদের জীবন বিকাশের বিভিন্ন স্তরে পরিচালিত হয় ; শিশুদের মধ্যে সর্বাঙ্গীন বিকাশকে তরান্বিত করে ; পাঠক্রমের উদ্দেশ্যগুলিকে পূরণ করে ; শিক্ষাকে বৈচিত্রমুলক করে তোলে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়ক হয়ে ওঠে।      

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির বৈশিষ্ট :- 


সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির বিভিন্ন বৈশিষ্টগুলি হল - 

১. বিদ্যালয়ের ভেতরে ও বাইরে পরিচালিত :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলি বিদ্যালয়ের ভেতরে ও বাইরে - উভয় ক্ষেত্রেই পরিচালিত হয়। বিদ্যালয়ের ভেতরে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান , বিদ্যালয়ের জন্মদিবস পালন , স্বাধীনতা দিবস পালন - ইত্যাদি এবং বিদ্যালয়ের বাইরে শিক্ষামূলক ভ্রমণ , বিভিন্ন স্থানে বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য সচেতনতা শিবির , সমাজেবা - ইত্যাদি সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিতে অংশগ্রহণ করে শিশু বৈচিত্রপূর্ণ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারে। 

২. পাঠক্রমের সহায়ক :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলি সর্বদা পাঠক্রমের সহায়ক। পাঠক্রমের মূল উদ্দেশ্য হল শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশ। কিন্তু শুধুমাত্র পাঠক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশ সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে সহপাঠক্রম সেই ঘাটতি পূরণ করে পাঠক্রমের সহায়ক হয়ে ওঠে। 

৩. বৈচিত্রপূর্ণ অভিজ্ঞতার সঞ্চালন :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলি প্রকৃতিগতভাবে বৈচিত্রপূর্ণ। তাই সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বৈচিত্রপূর্ণ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারে। এই বৈচিত্রপূর্ণ অভিজ্ঞতা শিশুর জীবন বিকাশের বিভিন্ন স্তরে তাদেরকে দক্ষ ও উপযুক্ত করে তোলে। 

৪. সৃজনশীলতার বিকাশ :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার বিকাশে সহায়ক। শিক্ষার্থীরা সহপাঠক্রমিক কার্যাবলির মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন কর্মকান্ডের সঙ্গে যুক্ত হয়। এর ফলে শিক্ষার্থীর সুপ্ত প্রতিভাগুলি বিকশিত হওয়ার সুযোগ পায়। ছবি আঁকা , বিভিন্ন খেলা , হাতের কাজ , সাহিত্য চর্চা - বিদ্যালয়ে পালিত এই সকল বিভিন্ন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর সৃজনশীলতাকে উন্মুক্ত করে তোলে। 

৫. শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশে সহায়ক :- 
শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশের জন্য প্রয়োজন দৈহিক , মানসিক , বৌদ্ধিক , সাংস্কৃতিক , সামাজিক , নৈতিক , বৃত্তিমূলক - ইত্যাদি বিভিন্ন ধরণের চাহিদা পূরণ। সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিক্ষার্থীর এই ভিন্ন ভিন্ন চাহিদাগুলিকে পূরণ করে ও সেইসকল নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর বিকাশ ঘটায়। এই ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর চাহিদা পূরণ হওয়ার জন্য তার সর্বাঙ্গীন বিকাশ সংগঠিত হয়। 

৬. সামাজিকীকরণে সহায়ক :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলি শিক্ষার্থীর সামাজিকীকরণে সহায়ক। বেশিরভাগ সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি পালিত হয় সামাজিক প্রেক্ষাপটে। ফলে সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থী সমাজ সম্পর্কে সচেতন হয়ে ওঠে ও সমাজে নিজের ভূমিকাকে চিহ্নিত করতে পারে। এর ফলে সমাজ ও শিক্ষার্থীর মধ্যে মিথস্ক্রিয়া গড়ে ওঠে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৭. আগ্রহের উদ্দীপক :- 
বিদ্যালয়ের পরিবেশ ও পাঠক্রম এবং তার সঙ্গে সঙ্গে পঠন - পাঠন কখনো - কখনো শিক্ষার্থীর কাছে একঘেঁয়ে হয়ে ওঠে। এইসময় বিদ্যালয়ে পরিচালিত সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিক্ষার্থীদের বৈচিত্রময় পরিস্থিতি উপহার দেয়। ফলে শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ের প্রতি আগ্রহ অনুভব করে এবং এর ফলে বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক উদ্দেশ্যগুলি পূরণ হয়। 

৮. জাতীয়তাবোধের বিকাশ :- 
বিদ্যালয়ে পালিত বিভিন্ন জাতীয় দিবস - যেমন - স্বাধীনতা দিবস পালন , প্রজাতন্ত্র দিবস পালন ; বিভিন্ন মনীষীর জন্মদিবস পালন - যেমন - স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিবস পালন , নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস পালন ; বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কার্যাবলি - ইত্যাদির মাধ্যমে শিক্ষার্থী তার জাতীয় জীবনের সঙ্গে পরিচিত হয় এবং শিক্ষার্থীর মধ্যে জাতীয়তাবোধ গড়ে ওঠে। 

৯. আন্তর্জাতিকতাবোধের বিকাশ :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি শিক্ষার্থীদের মধ্যে আন্তর্জাতিকতাবোধের বিকাশে সহায়ক। বিদ্যালয়ে পালিত বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষার্থী আন্তর্জাতিক জীবনের সঙ্গে পরিচিত হয়। যেমন বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন , বিশ্ব নারী দিবস পালন - ইত্যাদির মাধ্যমে শিক্ষার্থী আন্তর্জাতিক কর্মকান্ড ও কর্মসূচিগুলির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ লাভ করে। ফলে তাদের মধ্যে আন্তর্জাতিকতাবোধ গড়ে ওঠে। 

১০. গণতান্ত্রিকতার বিকাশে সহায়ক :- 
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর একমাত্র পরিচয় হল যে একজন ছাত্র বা ছাত্রী। বিদ্যালয়ে বংশপরিচয় , সামাজিক শ্রেণী , বর্ণ , অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা - ইত্যাদি বিষয়গুলিকে উপেক্ষা করে শিক্ষার্থীদের জন্য গণতান্ত্রিক পরিবেশ গড়ে তোলা হয়। এছাড়াও বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা একই সঙ্গে বসে , একই সঙ্গে খেলাধূলা করে , একই সঙ্গে টিফিন খায় ; সর্বপরি , বিভিন্ন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিতে তারা দলগতভাবে অংশগ্রহণ করে। এসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিকতার বিকাশ ঘটে এবং তারা গণতান্ত্রিক আদর্শের সঙ্গে পরিচিত হয়। 

১১. বিভিন্নতা :- 
সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলি সর্বদা ভিন্ন ভিন্ন হয়। যেমন বিদ্যালয়ে পালিত প্রধান চারটি সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি হল - বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাদিবস পালন , বাগান তৈরী ও পরিচর্যা , শ্ৰেণীকক্ষ পরিচ্ছন্নতা , জাতীয় দিবস পালন। এই চারটি সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী চরিত্রগতভাবে পরস্পর ভিন্ন। 

১২. মূল্যায়নের অনুপস্থিতি :- 
বিদ্যালয়ের ভেতরে ও বাইরে শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশের জন্য সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিগুলি পরিচালিত হয়। কিন্তু এগুলির সঙ্গে পরীক্ষা বা মূল্যায়নের কোনো সম্পর্ক থাকেনা। শিক্ষার্থীর সামনে উপস্থিত বিভিন্ন সমস্যামূলক পরিস্থিতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সহপাঠক্রমের মূল্যায়ন সংগঠিত হয় ; কিন্তু প্রথাগত কোনো মূল্যায়ন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়না।     

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো             

Share
Tweet
Pin
Share
No comments
Newer Posts
Older Posts

Followers

Pages

  • Home
  • Privacy Policy
  • Disclaimer
  • CONTACT ME
  • About Me

Contact Form

Name

Email *

Message *

About me

Hallow viewers , myself Nandan Dutta [Subhankar Dutta], reside at Maheshpur,Malda.
I made this website for the students of B.A. courses under Gour Banga University. Here you can get suggestions of different subjects like HISTORY , SOCIOLOGY , POLITICAL SCIENCE & EDUCATION.
In future I will add MCQ sections of those subjects.


Categories

  • 1ST SEMESTER SUGGESTION (1)
  • 2 ND YEAR SUGGESTION (1)
  • 2ND SEMESTER (1)
  • 3RD SEMESTER (8)
  • BENGALI NOTES (21)
  • CU suggestion. (1)
  • EDUCATION NOTES (141)
  • ENGLISH COMPULSORY (16)
  • GBU Suggestion. (7)
  • HISTORY EUROPE & WORLD (46)
  • HISTORY NOTES (68)
  • POL SC NOTES (68)
  • SOCIOLOGY NOTES (72)
  • WBCS 2020 (1)

recent posts

Blog Archive

  • August 2025 (4)
  • May 2025 (3)
  • April 2025 (20)
  • March 2025 (12)
  • February 2025 (8)
  • November 2024 (5)
  • October 2024 (2)
  • September 2024 (2)
  • June 2024 (2)
  • March 2024 (6)
  • February 2024 (4)
  • October 2023 (5)
  • May 2023 (5)
  • April 2023 (1)
  • December 2022 (1)
  • November 2022 (13)
  • September 2022 (2)
  • August 2022 (7)
  • July 2022 (29)
  • June 2022 (10)
  • May 2022 (25)
  • April 2022 (24)
  • March 2022 (16)
  • February 2022 (19)
  • January 2022 (21)
  • December 2021 (46)
  • November 2021 (5)
  • October 2021 (6)
  • September 2021 (5)
  • August 2021 (41)
  • July 2021 (43)
  • June 2021 (31)
  • May 2021 (7)
  • April 2021 (1)
  • July 2020 (1)
  • June 2020 (3)
  • April 2020 (1)
  • November 2019 (1)
  • July 2019 (1)
  • June 2019 (1)
  • May 2019 (1)
  • April 2019 (2)
  • January 2019 (1)

Pages

  • Home
  • 2nd SEM ভাষাতত্ত্ব :
  • বাংলা উপভাষা
  • দ্বিতীয় পুলকেশীর কৃতিত্ব
  • ভারতীয় সংবিধানে বর্ণিত সাম্যের অধিকারগুলি আলোচনা করো।
  • হর্ষবর্ধনের কৃতিত্ব আলোচনা করো। তাকে কি উত্তর পথনাথ বলা যায় ?
  • ভারতীয় সংবিধানের প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য :-
  • উদারনীতিবাদ : সংক্ষিপ্ত ধারণা :-
  • চোল শাসনব্যবস্থা :-
  • গুপ্তযুগ সুবর্ণযুগ সম্পর্কিত আলোচনা।
  • ৬. উদাহরণসহ মধ্যযুগের বাংলাভাষার কয়েকটি বৈশিষ্ট আল...
  • 1. Marxism
  • আধুনিক বাংলা ভাষা ও তার বৈশিষ্ট।
  • Discuss the career and achievements of Samudragupta .
  • ভাষাতত্ত্ব

Created with by ThemeXpose | Distributed by Blogger Templates