Pages

Powered by Blogger.
1ST SEMESTER SUGGESTION 2 ND YEAR SUGGESTION 2ND SEMESTER 3RD SEMESTER BENGALI NOTES CU suggestion. EDUCATION NOTES ENGLISH COMPULSORY GBU Suggestion. HISTORY EUROPE & WORLD HISTORY NOTES POL SC NOTES SOCIOLOGY NOTES WBCS 2020

NANDAN DUTTA

A new approach for exam notes .

শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যের সমর্থনে বিভিন্ন যুক্তি দাও। 

শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যের সমর্থনে বিভিন্ন যুক্তিগুলি কী কী ? 



শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যের সমর্থনে বিভিন্ন যুক্তিগুলি হল -  

১. শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্য জার্মান দার্শনিক হেগেল - এর রাজনৈতিক তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এই মতবাদ অনুসারে একজন ব্যক্তির আত্মবিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ সুবিধা ও পরিবেশের যোগান দেয় সমাজ। সমাজের মধ্যে এবং সমাজের বিভিন্ন উপাদানগুলির দ্বারা প্রভাবিত হয়েই ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটে। তাই শিক্ষার ক্ষেত্রে সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যই গ্রহণযোগ্য হওয়া উচিত। 

২. প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল এক একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান। সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমাজের দ্বারা পরিচালিত হয় ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ের উন্নয়নের লক্ষ্যে। ব্যক্তি তার সমস্ত সুপ্ত সম্ভাবনাগুলিকে বিকশিত করার সুযোগ পায় সমাজের দ্বারা নির্মিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি থেকেই। তাই এই যুক্তিতেও শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যকেই গ্রহণ করা উচিত। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৩. শিক্ষা হল সামাজিক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমগুলির মধ্যে একটি অন্যতম মাধ্যম। শিক্ষার দ্বারা সমাজস্থ সকল ব্যক্তিবর্গকে একটি নিয়ন্ত্রিত আচরণের মধ্যে বেঁধে রাখা হয়। এই সামাজিক নিয়ন্ত্রণের কাঠামোটি ভেঙে পড়লে সমাজের স্থিতাবস্থাও বিঘ্নিত হবে - সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তাই সামাজিক নিয়ন্ত্রণের একটি মাধ্যম হিসাবে শিক্ষাকে সফল করে তুলতে শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যকেই প্রাধান্য দেওয়া প্রয়োজন। 

৪. সমাজ শিক্ষা ব্যবস্থা নির্মাণ করে ও পরিচালনা করে সমাজের প্রয়োজন পূরণের উদ্দেশ্যে। সমাজ তার চাহিদা পূরণের জন্য নির্দিষ্ট শিক্ষা পদ্ধতির মাধ্যমে উপযুক্ত দায়িত্ববান নাগরিক তৈরী করার চেষ্টা করে। তাই সমাজকে যথার্থভাবে পরিচালনা করতে ও সমাজের ভারসাম্য বজায় রাখতে শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যকেই বেছে নেওয়া উচিত। 

৫. সমাজ সর্বদা গতিশীল ও বিবর্তনশীল। শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্য সমাজের এই গতিশীল ও পরিবর্তনশীল চরিত্রের সঙ্গে ব্যক্তির পরিচয় ঘটায় এবং ব্যক্তির অভিযোজনে সহায়তা করে। এর ফলে ব্যক্তি সমাজের পরিবর্তনশীলতার সঙ্গে নিজের সামঞ্জস্য বজায় রেখে চলতে পারে। তাই ব্যক্তির যথার্থ অভিযোজনের জন্য শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যকেই গ্রহণ করা উচিত। 

৬. ব্যক্তি তার মেধা , দক্ষতা - ইত্যাদি প্রমান করার সুযোগ পায় সমাজের মধ্যে। সমাজের পক্ষে অপ্রাসঙ্গিক কোনো দক্ষতা বা মেধা সমাজে গ্রহণযোগ্য হয়না। তাই শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্য সমাজের পক্ষে উপযুক্ত গুণাবলী শিক্ষার্থীর মধ্যে তৈরী করে।   

পরিশেষে বলা যায় , ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ই একে অপরের উপর নির্ভরশীল। সামাজিক ব্যবস্থা যেমন ব্যক্তিত্বের বিকাশের পক্ষে সহায়ক হয় ; সমাজও তেমন ব্যক্তির দ্বারা প্রভাবিত হয়। তবে বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষার সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যকে এককভাবে গ্রহণ করা হয়নি।    

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো                              
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যের সমর্থনে বিভিন্ন যুক্তি দাও।  



শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যের সমর্থনে বিভিন্ন যুক্তি :- 

শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যের সমর্থনে বিভিন্ন যুক্তিগুলি হল নিম্নরূপ - 

১. ব্যক্তিতান্ত্রিক শিক্ষা কেবলমাত্র ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে। ফলে একজন নির্দিষ্ট শিক্ষার্থীর পক্ষে সুপ্ত সম্ভাবনাগুলির পরিপূর্ণ বিকাশ সম্ভব। শুধুমাত্র ব্যক্তিতান্ত্রিক শিক্ষা প্রচলিত হলে প্রত্যেক শিক্ষার্থী তার দৈহিক , মানসিক , প্রাক্ষোভিক - ইত্যাদি বিভিন্ন চাহিদাগুলি যথার্থভাবে চরিতার্থ করতে পারে। শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্য শিক্ষার্থীকে আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে। শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্য শিক্ষার্থীর জীবনকে সার্থক করে তোলে। 

২. জীববিজ্ঞানীগণ দাবী করেন , প্রত্যেক মানুষ পৃথক পৃথক সত্তা নিয়ে পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করে। দৈহিক , মানসিক ইত্যাদি সকল সামর্থ্যের দিক দিয়েই পরস্পর পরস্পরের চেয়ে ভিন্ন। শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্য ব্যক্তির এই ভিন্নতার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এবং ভিন্ন ভিন্ন দক্ষতার বিকাশে সহায়তা করে। যেহেতু সকল ব্যক্তি পরস্পর পরস্পরের তুলনায় ভিন্ন - তাই শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যই সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৩. প্রকৃতিবাদীরাও শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যকেই গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন। প্রকৃতিবাদীদের মতে প্রত্যেক ব্যক্তি পৃথিবীতে জন্মগ্রহন করে সম্পূর্ণ নিষ্কলুষ অবস্থায়। কিন্তু সামাজিকীকরণের হাত ধরে ব্যক্তি সমাজ থেকে বিভিন্ন বিচ্যুতিমূলক আচরণ আয়ত্ত করে। তাই , প্রকতিবাদীরা সমাজকে বাদ দিয়ে শুধুমাত্র ব্যক্তিতান্ত্রিক শিক্ষাকেই সমর্থন করেছেন। 

৪. মনোবিদগণও শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যকেই অধিক গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন। তাঁদের মতে , প্রত্যেকে ব্যক্তির মনোজগৎ একে - অপরের চেয়ে আলাদা। তাই সকলকে একই সঙ্গে সমাজতান্ত্রিক শিক্ষা প্রদান করলে ব্যক্তির যথার্থ বিকাশ কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তাই মনোবিদরা শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যকেই সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করেন। 

৫. স্বামী বিবেকানন্দের মতে , প্রত্যেক মানুষ ব্রহ্মসত্তার অধিকারী। তাই শিক্ষার লক্ষ্য হল সেই পরমসত্তার সঙ্গে পার্থিব ব্যক্তির পরিচয় ঘটানো। সেই পরমজ্ঞান লাভ করাই হল শিক্ষার ও ব্যক্তিজীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য। তাই স্বামী বিবেকানন্দ সহ অন্যান্য ভাববাদীগণ শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যের সমর্থনেই যুক্তি প্রদান করেছেন। 

৬. বাস্তববাদী তথা প্রয়োগবাদীরাও শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যকেই সমর্থনযোগ্য বলে মনে করেন। তাঁদের মতে , সমাজ তথা মানব সভ্যতার প্রগতি ও উন্নয়ন ঘটেছে কতিপয় বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গের মাধ্যমে। বিজ্ঞান , সাহিত্য , সমাজ সংস্কার , ধর্ম সংস্কার , প্রযুক্তি - ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে মানুষ আজ পর্যন্ত যা যা উন্নতি করেছে তা সবই ঘটেছে কিছু বিশেষ দক্ষতা সম্পন্ন মানুষের হাত ধরে। তাই শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যই সমর্থনযোগ্য। 

৭. শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্যের সমর্থনে অপর একটি যুক্তি হল - প্রকৃত ও আদর্শ ব্যক্তিদের হাত ধরেই গড়ে ওঠে আদর্শ সমাজ। সমাজের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলি দক্ষ ও গতিশীল মানুষের দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সামাজিক পরিবর্তন সাধিত হয়। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় , ১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লবের সংগঠনের ক্ষেত্রে ফ্রান্সের দার্শনিকদের ভূমিকা ছিল সর্বাধিক। এছাড়াও ইউরোপ ও বাংলার ধর্ম সংস্কার ও নবজাগরণের ক্ষেত্রেও কিছু প্রগতিশীল মানুষের ভূমিকা ছিল সর্বাধিক। 

পরিশেষে বলা যায় , শিক্ষার ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্য যেহেতু ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেহেতু ব্যক্তি এক্ষেত্রে নিজের সুপ্ত সম্ভাবনাগুলির সর্বাধিক বিকাশের উপযুক্ত সুযোগ লাভ করে। অবশ্য আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় এককভাবে ব্যাক্তিতান্ত্রিক শিক্ষা গ্রহণ করা হয়নি।   

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো         
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

ব্যাপক অর্থে শিক্ষা কাকে বলে ? ব্যাপক অর্থে শিক্ষার বিভিন্ন বৈশিষ্টগুলি আলোচনা কর।  

ব্যাপক অর্থে শিক্ষা : সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট। 





ব্যাপক অর্থে শিক্ষার ধারণা :- 


ব্যাপক অর্থে শিক্ষা বলতে বোঝায় , শিশু সারাজীবন ধরে তার পারিপার্শ্বিক সমাজ , পরিবেশ , বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ - ইত্যাদি থেকে শিক্ষালাভ করে এবং তার মধ্যে আচরণগত পরিবর্তন সাধিত হয়। ব্যাপক অর্থে শিক্ষায় শিক্ষকের ভূমিকা থাকে নগন্য এবং শিক্ষার্থী আত্মসক্রিয়ভাবে অভিজ্ঞতা অর্জন করে। ব্যাপক অর্থে শিক্ষায় শিশু তার জীবনের প্রাসঙ্গিক সমস্যাগুলি সম্পর্কে জ্ঞাত হতে পারে এবং সমস্যা সমাধানের পথ প্রশস্ত করে। 

আধুনিক অর্থে শিক্ষা হল শিশুর সর্বাঙ্গীন বৃদ্ধি ও বিকাশের প্রক্রিয়া। 
জন ডিউই , পেস্তালৎসি - প্রমুখ শিক্ষাবিদগণ শিক্ষাকে  জীবন বিকাশের প্রক্রিয়া হিসাবে বর্ণনা করেছেন। 
স্বামী বিবেকানন্দ , শিক্ষার লক্ষ্য হিসাবে শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশ ও আত্ম উপলব্ধিকে বুঝিয়েছেন। 
রুশো শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক শিক্ষার কথা বলেছেন। তিনি গতানুগতিক পাঠক্রমের কৃত্রিমতা থেকে শিক্ষাকে মুক্ত করার কথা বলেছেন। 
প্লেটো বলেছেন , শুধুমাত্র পাঠক্রম নয় , শিক্ষার্থীর দেহ ও মনের পরিপূর্ণ সৌন্দর্যকে উপলব্ধি করতে চাই সর্বাঙ্গীন ও সর্বার্থক শিক্ষা। 
ফ্রয়েবেল শিক্ষাকে একটি বিকাশের প্রক্রিয়া হিসাবে উল্লেখ করেছেন। 

উপরোক্ত সংজ্ঞাগুলি থেকে স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় শিক্ষা শুধুমাত্র পাঠক্রম ও বিদ্যালয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। শিশুর জীবন পরিপূর্ণভাবে বিকশিত করে তুলতে চাই ব্যাপক ও সর্বাঙ্গীন শিক্ষা।    

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

ব্যাপক অর্থে শিক্ষার বৈশিষ্ট :- 


ব্যাপক অর্থে শিক্ষার বিভিন্ন বৈশিষ্টগুলি হল - 

১. সর্বাত্মক উন্নয়ন :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষার সাহায্যে শিক্ষার্থীর জীবনের সর্বাত্মক উন্নয়ন ঘটে। শিশু তার পারিপার্শ্বিক সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান লাভ করে , বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করে এবং সেগুলিকে সমাধানের উপায় খুঁজে বের করে। ব্যাপক অর্থে শিক্ষায় শিশুর সর্বপ্রকার সম্ভাবনার বিকাশ ঘটে। 

২. সামঞ্জস্য বিধান :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মাধ্যমে শিশুর বিভিন্ন চাহিদা ও ক্ষমতার মধ্যে সামঞ্জস্যবিধান করা হয়। শিশুর দৈহিক , মানসিক , প্রক্ষোভিক , সাংস্কৃতিক , নৈতিক , বৃত্তিমূলক - ইত্যাদি বিভিন্ন চাহিদার মধ্যে সামঞ্জস্যবিধান করে ব্যাপক অর্থে শিক্ষা। 

৩. জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা হল জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া। শিক্ষার্থী জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত শিক্ষার বিভিন্ন মাধ্যমগুলি থেকে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে এবং আচরণের পরিবর্তন ঘটায়। শিক্ষার্থী সারা জীবন ধরে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং সেইসকল সমস্যার সম্মুখীন হয়ে শিক্ষার্থীর অভিযোজন ঘটে। 

৪. শিক্ষকের ভূমিকা :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষায় শিক্ষক ভূমিকা নগণ্য। শিক্ষক এখানে কেবলমাত্র সহায়কের ভূমিকা পালন করতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী নিজ অভিজ্ঞতা ও আত্মসক্রিয়তার মাধ্যমেই জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে। যেমন , একজন ব্যক্তি সংবাদপত্র পাঠ করে কিছু জ্ঞান অর্জন করলে সেখানে শিক্ষকের কোনো অস্তিত্ব থাকেনা। 

৫. অভিযোজন :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা শিক্ষার্থীকে তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশ ও সমাজের সঙ্গে অভিযোজন ঘটাতে সাহায্য করে। এই অভিযোজনের ফলে শিক্ষার্থী জীবন - উপযোগী অভিজ্ঞতা অর্জন করে এবং শিক্ষার্থীকে তার বাস্তব জীবনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করে। 

৬. শিক্ষার্থী কেন্দ্রিকতা :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা সর্বদা শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক। শিক্ষার্থী নিজ প্রয়োজন অনুসারে তার পারিপার্শ্বিক থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে। ব্যাপক অর্থে শিক্ষায় শিক্ষার অন্যান্য উপাদান - যেমন - বিদ্যালয় , শিক্ষক , পাঠক্রম - ইত্যাদির ভূমিকা নিতান্তই অপ্রাসঙ্গিক। ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মুখ্য উপজীব্য একমাত্র শিক্ষার্থী। 

৭. শিক্ষার্থীর চাহিদাভিত্তিক প্রক্রিয়ায় :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা শিক্ষার্থীর চাহিদার উপর নির্ভর করে। যেসকল ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর জ্ঞান লাভের চাহিদা থাকে শিক্ষার্থী সেই সকল ক্ষেত্রে জ্ঞান লাভের জন্য আত্মসক্রিয় হয়ে ওঠে। যেমন যে শিশুর সংগীতের উপর বিশেষ চাহিদা আছে , সেই শিশু খুব সহজেই সংগীতের প্রতি আকৃষ্ট হবে এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করবে। 

৮. ক্রমবিকাশমূলক প্রক্রিয়া :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা প্রক্রিয়া ক্রমবিকাশমূলক। অর্থাৎ ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর অন্তর্নিহিত সম্ভাবনাগুলির ক্রমশঃ বিকাশ সাধিত হয়। শিক্ষার্থী তার পারিপার্শ্বিক জগৎ থেকে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে নিজের সুপ্ত সম্ভাবনাগুলির বিকাশ ঘটায়। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৯. বহুমুখী প্রক্রিয়া :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা একটি বহুমুখী প্রক্রিয়া। কেননা , প্রথাগত , প্রথা - বহির্ভুত - ইত্যাদি সর্বক্ষেত্রেই ব্যাপক অর্থে শিক্ষার প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। যেমন প্রথাগত শিক্ষায় শিশু পাঠক্রমের বিষয়বস্তুর সঙ্গে সঙ্গে বিষয় বহির্ভুত বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করে।             

১০. ধারাবাহিক প্রক্রিয়া :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা হল একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত শিক্ষার্থী ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে। এই ধারাবাহিকতা শিক্ষার্থীর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে দেখা যায়। 

১১. 7 - R বিষয়ে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা প্রদান :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা শিক্ষার্থীকে পঠন , লিখন , গণিত , মনোরঞ্জন , অধিকার , দায়িত্ব ও কর্তব্য - ইত্যাদি সাতটি ক্ষেত্রে সর্বাঙ্গীন ধারণা প্রদান করে। উক্ত জ্ঞানগুলি লাভের ফলে শিক্ষার্থীর জীবন বিকশিত ও পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। 

১২. গতিশীল প্রক্রিয়া :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা হল একটি গতিশীল প্রক্রিয়া। শিক্ষার্থীর সারাজীবন ধরে গতিশীলভাবে ব্যাপক অর্থে শিক্ষা পরিচালিত হয়। 

১৩. তত্ত্ব ও তথ্যের মেলবন্ধন :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষায় শিক্ষার্থী তত্ত্ব ও তথ্যের মেলবন্ধন ঘটাতে পারে। প্রথাগত শিক্ষা থেকে পাওয়া তাত্ত্বিক জ্ঞানগুলিকে শিক্ষার্থী বাস্তবের কষ্টিপাথরে বিচার করে কাজে লাগাতে পারে। 

১৪. বাস্তব জীবনের সহায়ক :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা শিক্ষার্থীর বাস্তব জীবনের সহায়ক হয়ে ওঠে। ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী তার বাস্তব জীবন , বাস্তব জীবনের বিভিন্ন সমস্যা - ইত্যাদি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে পারে এবং অভিযোজন ঘটাতে পারে। 

১৫. সামাজিক প্রক্রিয়া :- 
ব্যাপক অর্থে শিক্ষা হল একটি সামাজিক প্রক্রিয়া। শিক্ষার্থীর সকল চাহিদা ও ইচ্ছা সকলই সমাজের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। এর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে শিক্ষার্থী নিজেকে সমাজের উপযুক্ত করে তোলার চেষ্টা করে। 

পরিশেষে বলা যায় যে , ব্যাপক অর্থে শিক্ষা শিক্ষার্থীর জীবনের সামগ্রিক পরিবর্তনের আধার। ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মাধ্যমেই শিক্ষার্থী নিজেকে পরিপূর্ণরূপে বিকাশের সুযোগ পায় আবার অন্যদিকে বিভিন্ন অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষার্থী নিজের লক্ষ্য চরিতার্থ করতে পারে।    

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো    
 

Share
Tweet
Pin
Share
No comments

সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা ও ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মধ্যে পার্থক্যগুলো আলোচনা কর। 

সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা ও ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মধ্যে পার্থক্য। 




সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা ও ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মধ্যে পার্থক্যগুলো আলোচনা কর। 

সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা ও ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মধ্যে পার্থক্য। 

সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা ও ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মধ্যে পার্থক্যগুলি নিম্নরূপ :- 

১. অর্থগত দিক :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা হল মূলতঃ পুঁথিগত শিক্ষা যা হল কিছু তত্ত্ব ও তথ্যের সমন্বয়। সাধারণতঃ বিদ্যালয় শিক্ষাকে সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা বলা হয়। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষা হল বিদ্যালয়ের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থী তার সমাজ , পরিবেশ ও সংস্কৃতি থেকে যা কিছু শেখে। 

২. লক্ষ্যগত দিক :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষার মূল লক্ষ্য হল শিক্ষার্থীকে কিছু সাধারণ ও বিশেষ কৌশল ও জ্ঞান আয়ত্ত্ব করানো। অন্যদিকে ব্যাপক অর্থে শিক্ষার মূল লক্ষ্য হল শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন উন্নয়ন ও বাস্তব জীবনের সঙ্গে অভিযোজন ঘটানো। 

৩. ব্যাপ্তি :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা বিদ্যালয় জীবনের মধ্যে সীমাবদ্ধ। বিদ্যালয়ের মধ্যেই সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা শুরু হয় এবং বিদ্যালয়েই শেষ হয়। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষা শিক্ষার্থীর জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থী সারাজীবন ধরে নিজ পরিবেশ ও সমাজ থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করে। 

৪. বিষয়গত পার্থক্য :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষার মূল বিষয় হল তত্ত্ব ও তথ্য। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে তত্ত্ব ও তথ্যের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থী ব্যবহারিক ও প্রাসঙ্গিক জ্ঞান অর্জন করতে পারে। 

৫. শিক্ষকের ভূমিকা :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষকের ভূমিকা হল মূলতঃ পুঁথিগত জ্ঞান বিতরণ করা। এক্ষেত্রে শিক্ষক পাঠক্রম ও শিক্ষার্থীর মধ্যে সেতুবন্ধনের কাজ করেন। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষকের ভূমিকা থাকে গৌণ। এখানে শিক্ষক বড়জোর সহায়কের ভূমিকা পালন করতে পারেন। ব্যাপক অর্থে শিক্ষার বহু ক্ষেত্রে শিক্ষক উপস্থিতি অর্থহীন হয়ে পড়ে। 

৬. শিক্ষণ পদ্ধতিগত ক্ষেত্রে পার্থক্য :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষণ পদ্ধতি মূলতঃ মৌখিক নির্দেশনা , বক্তব্য উপস্থাপন , পরীক্ষণ - ইত্যাদি পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে সেরকম কোনো পদ্ধতি অনুসরণের বিষয়টি অপ্রাসঙ্গিক। শিক্ষার্থী - নিজ চাহিদা ও সামর্থ্য অনুযায়ী আত্মসক্রিয়তার দ্বারা জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৭. শিক্ষার্থীর ভুমিকাগত ক্ষেত্রে পার্থক্য :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষায় শিক্ষার্থীর ভূমিকা কেবলমাত্র নিষ্ক্রিয় শ্রোতার। শিক্ষক কর্তৃক আরোপিত জ্ঞান অর্জন ছাড়া তার এখানে বিশেষ কিছু করার থাকেনা। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান অর্জনের সময় সক্রিয় থাকে এবং নিজ প্রয়োজন অনুসারে শিখন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। 

৮. পাঠক্রমের পার্থক্য :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে বিদ্যালয়গুলিতে কেবলমাত্র কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে পঠন পাঠন করা হয়। শিক্ষার্থী নিজ পাঠক্রমের বাইরে সেরকম কিছু শেখবার সুযোগ পায়না। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো পাঠক্রম থাকে না। শিক্ষার্থীর পারিপার্শ্বিক পরিবেশ , সমাজ ও সংস্কৃতি সবকিছুই পাঠক্রমের অন্তর্ভুক্ত। 

৯. শিক্ষার সংস্থাগত পার্থক্য :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষার মূলতঃ দুটি প্রধান সংস্থা - বিদ্যালয় ও পরিবার। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর সামগ্রিক পরিবেশ , বিদ্যালয় , পরিবার , দূরদর্শন , সংবাদপত্র , ধর্মীয় সংস্থা - সবকিছুই শিক্ষার সংস্থা।       

১০. শৃঙ্খলাগত পার্থক্য :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী ও বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলার উপর অত্যন্ত গুরুত্ব আরোপ করা হয়। এক্ষেত্রে শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয় ও কঠোরভাবে বাহ্যিক শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী আত্ম - শৃঙ্খলার দ্বারা প্রেরিত হয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করে। 

১১. উপকরণগত পার্থক্য :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে শ্রেণীকক্ষে ব্ল্যাক - বোর্ড , বইপত্র , ক্যাটালগ - ইত্যাদি সাধারণ উপকরণ ব্যবহার করা হয়। 
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষার ক্ষেত্রে উপকরণগত কোনো নির্দিষ্ট বাধ্যবাধকতা নেই। শিক্ষার্থী এক্ষেত্রে তার প্রয়োজন অনুসারে শিক্ষা - উপকরণ ব্যবহার করতে পারে। 

১২. শিক্ষার্থীর জীবনে প্রভাব :- 
সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষা শিক্ষার্থীকে বৃত্তি অর্জনে , প্রথাগত শিখন অর্জনে এবং তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে। মূলতঃ লিখতে পারা , পড়তে পারা গণিত ও যুক্তি নির্ণয়ের ক্ষমতা - ইত্যাদি 3 R এর জ্ঞান শিক্ষার্থী সংকীর্ণ অর্থে শিক্ষার মাধ্যমে পেতে পারে।  
কিন্তু ব্যাপক অর্থে শিক্ষা শিক্ষার্থীকে 3 R এর জ্ঞানের পাশাপাশি পেশাগত দক্ষতা অর্জন , প্রক্ষোভিক বিকাশ , সাংস্কৃতিক মিথস্ক্রিয়া , সামাজিকীকরণ ইত্যাদি 7 R এর জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে। 

পরিশেষে বলা যায় , সংকীর্ণ ও ব্যাপক অর্থে শিক্ষা উভয়ই শিক্ষার্থীর জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কারো ভুমিকাকেই ছোট বা বড় করে দেখা উচিত নয়। উভয়ই শিক্ষার্থীর জীবনে সদর্থক বিকাশের ভূমিকা পালন করে।  

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো        

Share
Tweet
Pin
Share
No comments
Newer Posts
Older Posts

Followers

Pages

  • Home
  • Privacy Policy
  • Disclaimer
  • CONTACT ME
  • About Me

Contact Form

Name

Email *

Message *

About me

Hallow viewers , myself Nandan Dutta [Subhankar Dutta], reside at Maheshpur,Malda.
I made this website for the students of B.A. courses under Gour Banga University. Here you can get suggestions of different subjects like HISTORY , SOCIOLOGY , POLITICAL SCIENCE & EDUCATION.
In future I will add MCQ sections of those subjects.


Categories

  • 1ST SEMESTER SUGGESTION (1)
  • 2 ND YEAR SUGGESTION (1)
  • 2ND SEMESTER (1)
  • 3RD SEMESTER (8)
  • BENGALI NOTES (21)
  • CU suggestion. (1)
  • EDUCATION NOTES (141)
  • ENGLISH COMPULSORY (16)
  • GBU Suggestion. (7)
  • HISTORY EUROPE & WORLD (46)
  • HISTORY NOTES (68)
  • POL SC NOTES (64)
  • SOCIOLOGY NOTES (72)
  • WBCS 2020 (1)

recent posts

Blog Archive

  • May 2025 (3)
  • April 2025 (20)
  • March 2025 (12)
  • February 2025 (8)
  • November 2024 (5)
  • October 2024 (2)
  • September 2024 (2)
  • June 2024 (2)
  • March 2024 (6)
  • February 2024 (4)
  • October 2023 (5)
  • May 2023 (5)
  • April 2023 (1)
  • December 2022 (1)
  • November 2022 (13)
  • September 2022 (2)
  • August 2022 (7)
  • July 2022 (29)
  • June 2022 (10)
  • May 2022 (25)
  • April 2022 (24)
  • March 2022 (16)
  • February 2022 (19)
  • January 2022 (21)
  • December 2021 (46)
  • November 2021 (5)
  • October 2021 (6)
  • September 2021 (5)
  • August 2021 (41)
  • July 2021 (43)
  • June 2021 (31)
  • May 2021 (7)
  • April 2021 (1)
  • July 2020 (1)
  • June 2020 (3)
  • April 2020 (1)
  • November 2019 (1)
  • July 2019 (1)
  • June 2019 (1)
  • May 2019 (1)
  • April 2019 (2)
  • January 2019 (1)

Pages

  • Home
  • 2nd SEM ভাষাতত্ত্ব :
  • বাংলা উপভাষা
  • দ্বিতীয় পুলকেশীর কৃতিত্ব
  • ভারতীয় সংবিধানে বর্ণিত সাম্যের অধিকারগুলি আলোচনা করো।
  • হর্ষবর্ধনের কৃতিত্ব আলোচনা করো। তাকে কি উত্তর পথনাথ বলা যায় ?
  • ভারতীয় সংবিধানের প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য :-
  • উদারনীতিবাদ : সংক্ষিপ্ত ধারণা :-
  • চোল শাসনব্যবস্থা :-
  • গুপ্তযুগ সুবর্ণযুগ সম্পর্কিত আলোচনা।
  • ৬. উদাহরণসহ মধ্যযুগের বাংলাভাষার কয়েকটি বৈশিষ্ট আল...
  • 1. Marxism
  • আধুনিক বাংলা ভাষা ও তার বৈশিষ্ট।
  • Discuss the career and achievements of Samudragupta .
  • ভাষাতত্ত্ব

Created with by ThemeXpose | Distributed by Blogger Templates