Pages

Powered by Blogger.
1ST SEMESTER SUGGESTION 2 ND YEAR SUGGESTION 2ND SEMESTER 3RD SEMESTER BENGALI NOTES CU suggestion. EDUCATION NOTES ENGLISH COMPULSORY GBU Suggestion. HISTORY EUROPE & WORLD HISTORY NOTES POL SC NOTES SOCIOLOGY NOTES WBCS 2020

NANDAN DUTTA

A new approach for exam notes .

শক্তি বা ক্ষমতার সংজ্ঞা দাও। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তি বা ক্ষমতার উপাদানগুলি বিশ্লেষণ কর।




শক্তি বা ক্ষমতার ধারণা ও সংজ্ঞা :-  


আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশারদ হ্যান্স জে মরগেনথাউ তাঁর Politics Among Nations গ্রন্থে শক্তি বা ক্ষমতার সংজ্ঞা নির্দেশ করতে গিয়ে বলেছেন , শক্তি বা ক্ষমতা বলতে অন্যের মন ও কাজের ওপর নিয়ন্ত্রণকে বোঝায়। তাঁর মতে , এক জাতির মন ও কাজের ওপর অন্য জাতির ক্ষমতা বা শক্তি প্রয়োগ হল জাতীয় শক্তি। 

অরগানস্কি - র মতে , আন্তর্জাতিক শক্তি বা ক্ষমতা হল অন্য জাতিকে নিয়ন্ত্রণ ও প্রভাবিত করার ক্ষমতা। 

জোসেফ ফ্র্যাঙ্কেল বলেছেন , অন্য জাতির ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করে নিজের ইচ্ছানুযারী ফললাভের সামর্থ্যই হল ক্ষমতা। 

কার্ল ডয়েস এর মতে , একটি রাষ্ট্র কর্তৃক অন্যান্য রাষ্ট্রের আচরণকে তার নিজের ইচ্ছেনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ করার সামর্থ্য। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তি বা ক্ষমতার উপাদান :- 


অর্গানস্কি তাঁর World Politics শীর্ষক গ্রন্থে এইরূপ অভিমত প্রকাশ করছেন যে , রাষ্ট্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট হল ক্ষমতা বা শক্তি। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি রাষ্ট্র কী  ভূমিকা নেবে তা প্রধানত ক্ষমতা বা শক্তির দ্বারা নির্ধারিত হয়। শক্তি বা ক্ষমতার উপাদানগুলি হল - 

১. ভৌগোলিক অবস্থান :- 
অনুকূল ভৌগোলিক অবস্থান দেশের সামরিক ও নিরাপত্তাজনিত ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করতে সক্ষম। যেমন - বর্তমানে একমেরু বিশ্বের অতিবৃহৎ শক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পূর্বদিকে তিন হাজার মাইল এবং পশ্চিমদিকে ছ - হাজার মাইল জলপথ তাকে নিরাপত্তার দিক দিয়ে সুবিধাজনক জায়গায় রেখেছে। 

২. রাষ্ট্রের আয়তন :- 
সাধারণভাবে মনে করা হয় রাষ্ট্রের আয়তন বৃহৎ হলে তার শক্তি বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এ ধারণা সবসময় সঠিক নয়। কেননা , কানাডা , অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি দেশ আয়তনে বড় হলেও সামরিক শক্তির দিক দিয়ে দুর্বল ; আবার ইজরায়েল ক্ষুদ্র দেশ হলেও সামরিক দিক দিয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। 

৩. ভূপ্রকৃতি :- 
আধুনিক বিশ্বে জাতীয় শক্তির ক্ষেত্রে ভূপ্রকৃতিও গুরুত্বপূর্ণ। যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেকাংশে ভূপ্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল। বন্ধুর ও প্রতিকূল ভূপ্রকৃতি কোনো দেশের অর্থনৈতিক বিকাশ , রাজনৈতিক ঐক্য এমনকি জাতীয় প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রেও প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। 

৪. জলবায়ু :- 
জলবায়ু মানুষের কর্মক্ষমতা নির্ধারণ করে জাতীয় শক্তিকে প্রভাবিত করে থাকে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে , নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল কোনো দেশের বৃহৎ শক্তিরূপে আত্মপ্রকাশের পক্ষে সহায়ক। ক্রান্তীয় মৌসুমী অঞ্চলে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের ফলে কৃষির উৎপাদন বেশি হয় ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন বৃদ্ধি পায়। 

৫. জনসংখ্যা :- 
জনসংখ্যা বা মানবসম্পদ জাতীয় শক্তির অন্যতম নির্ণায়ক উপাদান। প্রতিরক্ষা , অর্থনৈতিক বিকাশ এবং দেশ গঠনের ক্ষেত্রে শক্তিশালী , দক্ষ ও শিক্ষিত জনগণের কার্যকরী ভূমিকা রয়েছে। জনসংখ্যা বেশি হলে , বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিনিধিত্ব , নেতৃত্ব , প্রতিভার সন্ধান সহজলভ্য হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে এর ব্যতিক্রমও রয়েছে। যেমন , জাপান স্বল্প জনসংখ্যার দেশ হলেও এর সার্বিক উন্নয়ন ও জাতীয় শক্তি উল্লেখযোগ্য। 

৬. প্রাকৃতিক সম্পদ :- 
আধুনিক বিশ্বে কোনো দেশকে শক্তিশালী দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে গেলে তাকে অবশ্যই প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ হতে হবে। আধুনিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় উচ্চমানের ইস্পাত , খনিজ তেল , ইউরেনিয়াম ও অন্যান্য খনিজ সম্পদের একান্ত প্রয়োজন। প্রযুক্তিবিদ্যার বিকাশ , শিল্পোন্নয়ন - ইত্যাদির জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৭. অর্থনৈতিক সামর্থ্য :- 
অর্থনৈতিক সামর্থ্য ছাড়া কোনো দেশের পক্ষে জাতীয় শক্তিতে সমৃদ্ধ হওয়া সম্ভব নয়। বর্তমান বিশ্বে শিল্পোন্নত দেশগুলি এই কারণে জাতীয় শক্তির দিক দিয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে। বস্তুত কোনো দেশের অর্থনৈতিক বিকাশের হার অনুকূল না হলে তার পক্ষে মানবসম্পদ ও প্রাকৃতিক সম্পদের উপযুক্ত ব্যবহার সম্ভব নয়। অর্থনৈতিক সামর্থ্য ছাড়া প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও উন্নয়ন সম্ভব নয়। এই প্রযুক্তির উন্নয়নকে কাজে লাগিয়েই জাপান আজ নিজেকে উন্নত শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। 

৮. সামরিক ব্যবস্থা :- 
বর্তমান আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে শক্তিশালী সামরিক ব্যবস্থা না থাকলে কোনো দেশের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। শুধুমাত্র গতানুগতিক স্থলবাহিনী , নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী নয় ; এর সাথে বর্তমান প্রয়োজনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে পারমাণবিক অস্ত্র , আন্তর্দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র ও অন্যান্য শক্তিশালী মারণাস্ত্রের উপর বর্তমানে একটি দেশের সামরিক শক্তি নির্ভর করে। 

৯. সরকারের প্রকৃতি :- 
হ্যান্স জে মরগেনথাউ এর মতে , একটি উৎকৃষ্ট সরকার ছাড়া পররাষ্ট্রনীতির সার্থক রূপায়ণ সম্ভবপর নয়। সরকারের প্রকৃতির ওপর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের ভূমিকা নির্ভর করে। অবশ্য সরকারের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি আমলাবর্গের সক্রিয়তার কথাও এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য। 

১০. জাতীয় চরিত্র ও জাতীয় বৈশিষ্ট :- 
কোনো দেশের শক্তি অর্জনের বিষয়টি সেই দেশের জনগণের জাতীয় চরিত্র বা জাতীয় বৈশিষ্ট ও আত্মবিশ্বাসের ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। যেমন , প্রবল দেশপ্রেম ও সুদৃঢ় মনোবলের জন্যই ভিয়েতনামের মত দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মত বৃহৎ শক্তিধর দেশের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে সাফল্যের সঙ্গে লড়াই চালাতে পেরেছিল। 

১১. কূটনীতি :- 
অনেকে কূটনীতিকে জাতীয় শক্তির মস্তিষ্করূপে বর্ণনা করেছেন। মরগেনথাউ - এর মতে , যেসব উপাদান নিয়ে কোনো জাতির শক্তি গড়ে ওঠে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল কূটনীতি। কূটনীতির মাধ্যমে একটি দেশ তার জাতীয় শক্তির অন্যান্য উপাদানকে সার্থকভাবে প্রয়োগ করতে পারে। 

১২. আন্তর্জাতিক ভূমিকা ও সহাবস্থান :- 
আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে একটি দেশের সার্থক অংশগ্রহণ সেই দেশের জাতীয় শক্তির ওপর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও প্রতিষ্ঠানগুলিতে অংশগ্রহণ ও ভূমিকা পালনের মধ্যে দিয়ে ও জোট গঠনের মধ্যে দিয়ে একটি রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিজেকে সুবিধাজনক জায়গায় রাখতে পারে। আন্তর্জাতিক রাজনীতির কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে একটি দেশের অংশগ্রহণকেই জাতীয় শক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ উপাদান হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। 

পরিশেষে বলা যায় , কোনো একটি বা কয়েকটি উপাদানের বিশ্লেষণের মধ্যে দিয়ে শক্তি বা ক্ষমতার সামগ্রিক পরিচয় পাওয়া যায়না। জাতীয় শক্তির ক্ষেত্রে প্রতিটি উপাদানের কার্যকরী ভূমিকা রয়েছে। অবশ্য আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বে শক্তি বা ক্ষমতার উপাদানগুলিরও পরিবর্তন ঘটে চলেছে।     

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো   
   
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

বিদেশনীতি নির্ধারণে জাতীয় স্বার্থের ভূমিকা। 

অথবা , 

পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণে জাতীয় স্বার্থের ভূমিকা। 




কোনো দেশের বিদেশনীতি নির্ধারণে ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নির্ণয়ে সেই দেশের জাতীয় স্বার্থ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। জাতীয় স্বার্থকেই প্রতিটি রাষ্ট্র বিদেশনীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে ভিত্তিগত উপাদান হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। প্রকৃতপক্ষে , জাতীয় স্বার্থের প্রেক্ষাপটেই সমস্ত রাষ্ট্রগুলি একে অপরের সাথে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে আবদ্ধ হয় এবং সেইমত নিজেদের বিদেশনীতি পরিচালনা করে থাকে। আজকের আন্তর্জাতিক পরিবেশে পৃথিবীর প্রায় সকল রাষ্ট্রই গৃহীত ও অনুসৃত বিদেশনীতির মধ্যে দিয়ে সর্বাধিক পরিমানে নিজ নিজ জাতীয় স্বার্থকে চরিতার্থ করার চেষ্টা করে থাকে। 

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গির সমর্থকেরা মনে করেন যে , কোনো রাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতির মূল ভিত্তি হল জাতীয় স্বার্থ। যেমন , দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন পৃথক পৃথক ভাবে যেদুটি রাষ্ট্রজোট গঠন করেছিল সেই দুটিরই মূল উদ্দেশ্য ছিল নিজেদের জাতীয় স্বার্থকে সুরক্ষিত ও প্রসারিত করা। পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণে জাতীয় স্বার্থই অন্যতম প্রধান উপাদান - এ বিষয়ে কতগুলি যুক্তির অবতারণা করা যেতে পারে। যেমন - 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

প্রথমতঃ - প্রত্যেক দেশের রাষ্ট্রনীতি , কর্মসূচি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থের দ্বারাই শাসকবর্গ সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হন এবং এই স্বার্থকে বাস্তবায়িত করার অন্যতম মাধ্যম বিদেশনীতি। 

দ্বিতীয়তঃ - ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্ক যেমন লাভক্ষতির ওপর বা ব্যক্তিগত স্বার্থের ওপর অনেকটা নির্ভর করে তেমন একটা রাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য একটি রাষ্ট্রের সম্পর্ক পারস্পরিক লাভক্ষতি , স্বার্থ - প্রভৃতির পরিপ্রেক্ষিতে পরিচালিত হয়। 

তৃতীয়তঃ - রাষ্ট্রীয় নেতারা যেহেতু জনগণের প্রতিনিধি তাই জনগণের বা সামাজিক চেতনাকে অস্বীকার করতে পারেন না। আবার সামাজিক চেতনা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকারের উৎস জাতীয় স্বার্থ। 

চতুর্থতঃ - বাস্তববাদী তাত্ত্বিক মরগেনথাউয়ের মতে , কূটনৈতিক কৌশল বা বিদেশনীতি জাতীয় স্বার্থের দ্বারাই পরিচালিত হওয়া উচিত। তিনি এক্ষেত্রে নীতি , আদর্শ , আইন - প্রভৃতিকে গুরুত্ব দিতে নারাজ। 

পঞ্চমতঃ - বাস্তব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বলা যায় যে , জাতীয় রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির মূল বিষয়বস্তু হল জাতীয় স্বার্থ। সুতরাং , জাতীয় স্বার্থ দ্বারাই বিদেশনীতি রূপায়িত হবে - এমনটাই স্বাভাবিক। 

ষষ্ঠতঃ - ধর্মও জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই বহু দেশে ধর্মের ভিত্তিতে বিদেশনীতি নির্ধারণ করা হয়। যেমন - ইরান , পাকিস্তান , সৌদি আরব - প্রভৃতি। 

সপ্তমতঃ - জাতীয় স্বার্থের গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলির জন্যই বিদেশনীতির ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থকে বিন্দুমাত্র উপেক্ষা করা যায়না। জাতীয় স্বার্থের উপাদান বলতে , আত্মরক্ষা , দেশের অখন্ডতা , জনগণের আনুগত্য প্রভৃতিকে বোঝায়। অর্থাৎ সহজ কথায় বলা যায় যে , জাতীয় নিরাপত্তাকে কোনো দেশের পক্ষেই অস্বীকার করা সম্ভব নয়। 

পরিশেষে বলা যায় যে , জাতীয় স্বার্থই হল কোনো রাষ্ট্রের বিদেশনীতির মূলমন্ত্র। তবে বৈদেশিক নীতি গ্রহণের ক্ষেত্রে নিজের জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি কোনো ক্ষেত্রেই অন্ধ জাতীয় স্বার্থকে প্রশ্রয় না দেওয়াও জরুরি। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক স্বার্থ ও বিশ্বমানবতার স্বার্থকে গুরুত্ব দেওয়া বাঞ্চনীয়। এর ফলেই বিদেশনীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থের ধারণা অর্থবহ ও কার্যকর হয়ে উঠবে।   

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো       

Share
Tweet
Pin
Share
No comments

জাতীয় স্বার্থরক্ষার পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। 




জাতীয় স্বার্থরক্ষার পদ্ধতিসমূহ :- 


১. পররাষ্ট্রনীতি :- 
ফ্র্যাঙ্কেলের মতে , জাতীয় স্বার্থের ধারণা পররাষ্ট্রনীতির একটি প্রধান বিবেচ্য বিষয়। পররাষ্ট্রনীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে একটি মৌলিক নির্ধারক হল জাতীয় স্বার্থ। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কোনো রাষ্ট্র নিঃস্বার্থভাবে অপর কোনো রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে না। মূলতঃ জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতেই রাষ্ট্রগুলি আন্তর্জাতিক সমস্যার সমাধান সম্পর্কে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

২. প্রচার :- 
প্রচারের সাহায্যে একটি দেশ তার জাতীয় স্বার্থসমন্বিত পররাষ্ট্রনীতির অনুকূলে অন্যান্য দেশের মতামত গড়ে তোলে। পররাষ্ট্রনীতি রূপায়ণের একটি শক্তিশালী মাধ্যম হল রাজনৈতিক প্রচার। প্রচারের মাধ্যমে একটি রাষ্ট্র তার গৃহীত নীতিকে বহির্বিশ্বের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে চায়। 

৩. জোট গঠন :- 
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থরক্ষার অন্যতম একটি উপায় বা পদ্ধতি হল জোট গঠন। মূলতঃ জাতীয় স্বার্থ পূরণের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রগুলি আন্তর্জাতিক স্তরে জোট গঠন করে থাকে। দৃষ্টান্তস্বরূপ , দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে পশ্চিমি পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলির জোট NATO এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে পূর্ব ইউরোপের সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলিকে নিয়ে গঠিত Warsaw জোটের কথা উল্লেখ করা যায়। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো

৪. অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও ঋণ :- 
অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও ঋণ প্রদানের মাধ্যমে ক্ষমতাশালী রাষ্ট্রগুলি তাদের জাতীয় স্বার্থপূরণের লক্ষ্যে কাজ করে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থরক্ষার কৌশল হিসেবে উন্নত দেশগুলি উন্নয়নশীল দেশগুলিকে অর্থনৈতিক সাহায্য ও ঋণ প্রদান করে থাকে। এভাবে উন্নত দেশগুলি আন্তর্জাতিক রাজনীতির বিভিন্ন বিষয়ে ঋণগ্রহীতা উন্নয়নশীল দেশগুলির সমর্থন অতি সহজেই অর্জন করতে সক্ষম হয়। 

৫. বলপ্রয়োগ :- 
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শক্তিধর ও অতিবৃহৎ শক্তিধর রাষ্ট্রগুলি অনেক সময় নিজেদের জাতীয় স্বার্থপূরণে অন্যান্য রাষ্ট্রের ওপর বলপ্রয়োগ বা বলপ্রয়োগের ভীতি প্রদর্শন করে থাকে। দৃষ্টান্তস্বরূপ , অতীতে নিকারাগুয়া , অ্যাঙ্গোলা , গ্রেনাডার ওপর এবং সম্প্রতি ২০০৩ খ্রিস্টাব্দে ইরাকের ওপর মার্কিনি আগ্রাসনের কথা বলা যায়। 

৬. কূটনীতি :- 
জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় যেমন পররাষ্ট্রনীতির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ , তেমনি পররাষ্ট্রনীতি রূপায়ণে কূটনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অর্থাৎ , জাতীয় স্বার্থ রক্ষার একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম হল কূটনীতি। প্রকৃতপক্ষে একটি রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির বাস্তবায়ন কূটনীতিবিদদের ওপর নির্ভর করে। কূটনীতিবিদদের দক্ষতার ওপর বৈদেশিক নীতির স্বার্থকতা নির্ভর করে। কোনো দেশ কূটনৈতিক স্তরে ব্যর্থ হলে তার জাতীয় স্বার্থও সুরক্ষিত থাকবে না। 

পরিশেষে বলা যায় , জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে যেহেতু প্রত্যেক দেশের জাতি ও রাষ্ট্র যৌথভাবে যুক্ত , তাই সকল দেশই তাদের জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য উপরোক্ত উপায়গুলির প্রয়োগ করে থাকে। তবে , সারা বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের অবস্থান , পরিবেশ , পরিস্থিতি ও স্বার্থ ভিন্ন ভিন্ন হলেও উপরোক্ত নির্দিষ্ট পন্থায় সকলে তাদের জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সদা তৎপর থাকে।  

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো                

Share
Tweet
Pin
Share
No comments

জাতীয় স্বার্থ কাকে বলে ? জাতীয় স্বার্থের উপাদানগুলি আলোচনা কর। 




জাতীয় স্বার্থ :- 


হার্টম্যান বলেছেন , জাতীয় স্বার্থ হল তা-ই যাকে প্রতিটি রাষ্ট্র অর্জন ও সংরক্ষণ করতে বিশেষভাবে আগ্রহী। কোনো রাষ্ট্র যখন অন্য রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে সচেষ্ট হয় , তখনই এই স্বার্থের উন্মেষ ঘটে। 

অধ্যাপক ফ্র্যাঙ্কেল মনে করেন , জাতীয় স্বার্থ হল জাতীয় মূল্যবোধের সমষ্টি। ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্ক যেভাবে ব্যক্তিগত লাভক্ষতির হিসেবনিকেশ দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে , আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কও সেভাবে জাতি ও রাষ্ট্রের লাভক্ষতির অঙ্ককে সামনে রেখে পরিচালিত হয়। 

হ্যানস মরগেনথাউ এর মতে , ক্ষমতালাভ ও জাতীয় স্বার্থ অভিন্ন। 

ফার্নিস ও স্নাইডার বলেছেন , জাতির প্রয়োজনীয়তা ও আশা আকাঙ্খা জাতীয় নীতি নির্ধারণকারীদের কার্যকলাপের মধ্যে দিয়েই প্রতিফলিত হয়। এই অর্থে জাতির সিদ্ধান্ত গ্রহনকারীরা যেগুলিকে সংরক্ষণ ও পরিবর্ধন করার কাজে আত্মনিয়োগ করেন - সেগুলিই হল জাতীয় স্বার্থ।    

সুতরাং , জাতীয় স্বার্থ হল জাতীয় নিরাপত্তা , জাতীয় উন্নয়ন , শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ইত্যাদি ন্যুনতম রাষ্ট্রীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য , যেগুলি পূরণের জন্য প্রতিটি রাষ্ট্রই সক্রিয় উদ্যোগ নেয়।

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো
    

জাতীয় স্বার্থের উপাদান :- 


১. ভৌগোলিক অখন্ডতা :- 
দেশের প্রতিরক্ষা ও ভৌগোলিক অখন্ডতাকে নিয়ে জাতীয় স্বার্থের প্রধান উপাদান গঠিত হয়। অনেকে একে জাতীয় নিরাপত্তা বলে অভিহিত করেছেন। দেশের স্বাধীনতার প্রশ্নটিও এর সঙ্গে জড়িত। অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উভয় ক্ষেত্রেই নিজের স্বাধীন অস্তিত্ব ও ভৌগোলিক অখন্ডতা বজায় রাখার বিষয়টিকেই আধুনিক বিশ্বের দেশগুলি সবচেয়ে গুরুত্ব দেয়। 

২. আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যবিধান :- 
জাতীয় স্বার্থের অন্যতম উপাদান হল আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যবিধান। বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রকে নিয়ে যে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা গড়ে ওঠে , তার সঙ্গে মেলবন্ধন করাই হল এর মুখ্য উদ্দেশ্য। জাতীয় স্বার্থের বিষয়টিকে সামনে রেখে বিদেশনীতি অনুসরণের মাধ্যমে বিভিন্ন রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যবিধান করতে চায়। 

৩. অর্থনৈতিক উন্নয়ন :- 
অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিষয়টিকে জাতীয় স্বার্থের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে মনে করা হয়। প্রতিযোগিতা - নির্ভর বিশ্ববাণিজ্যে নিজের স্থান অক্ষুন্ন রাখা , বহিঃবাণিজ্যের বাজারে প্রবেশাধিকার অর্জন করা , অবাধ বাণিজ্য ও বিদেশি পুঁজি লগ্নির সুযোগ গ্রহণ করা - ইত্যাদি বিষয়ে সকল রাষ্ট্র বিপুল আগ্রহের সাথে তার জাতীয় স্বার্থ চরিতার্থ করে থাকে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো


৪. সাংস্কৃতিক বিনিময় :- 
জাতীয় স্বার্থের উপাদান হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন রাষ্ট্রের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের একটি ভূমিকা রয়েছে। বিশ্বায়নের নয়া ব্যবস্থায় তথ্য প্রযুক্তির অভাবনীয় উন্নতির ফলে এক দেশের সাথে অন্য দেশের সাংস্কৃতিক আদানপ্রদানের বিষয়টি আরো সহজতর হয়েছে। সাংস্কৃতিক আদান - প্রদানের মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে মজবুত করে জাতীয় স্বার্থের লক্ষ্য পূরণ করতে চায় প্রতিটি রাষ্ট্র। 

৫. আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলিতে সক্রিয় অংশগ্রহণ :- 
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে একটি দেশ বিভিন্ন ধরণের আন্তর্জাতিক সংগঠনে কতখানি সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারছে তার উপর সেই দেশের জাতীয় স্বার্থ পূরণের বিষয়টি অনেকাংশে নির্ভরশীল। এই কারণে আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের বিষয়টিকে জাতীয় স্বার্থের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে মনে করা হয়। যেমন , সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ ছাড়াও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলির মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থ পূরণের বিষয়টি একটি ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। 

৬. বিশ্ব জনমত :- 
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থের অন্যতম উপাদান হিসেবে বিশ্ব জনমতের কথা উল্লেখ করা হয়। আন্তর্জাতিক সংকটের মোকাবিলায় বিভিন্ন রাষ্ট্র বিশ্ব জনমত গঠনের মাধ্যমে নিজেদের জাতীয় স্বার্থপূরণের লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টা করতে থাকে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দুই মহাশক্তিধর রাষ্ট্র - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নকে এ ব্যাপারে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করতে দেখা গেছে। এছাড়া ২০১১ খ্রিস্টাব্দে মুম্বাই বিস্ফোরণের পর পাক সন্ত্রাসবাদী আক্রমণের ভূমিকা উল্লেখ করা যায়। 

পরিশেষে বলা যায় , জাতীয় স্বার্থের উপাদানগুলোকে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতির পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয় ; এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির গুরুত্ব অপরিসীম। তবে একথা সুস্পষ্টভাবে বলা যায় যে , জাতীয় স্বার্থের উপাদানগুলি একমুখী নয় , সেগুলি বহুমুখী। তাই এক্ষেত্রে কোনো একটিমাত্র উপাদানের ভূমিকা যথেষ্ট নয়।     

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা / সূচীপত্রের জন্য এখানে CLICK করো


   
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

Write an advertisement copy for a newly open book shop with proper address and relevant information .




Saraswasti Book Store 
Rathbari , Malda 

Students will be glad to know that a new book store named " Saraswati Book Store '' already opened. 

Our Features : 
1. Available all kinds of books for degree courses .
2. Special rebate for college students .
3. If your needed books will not available in the store , you can order your books and it will delivered to your address within seven days .
4. University question papers are also available .
5. Daily newspapers , all kinds of magazines , competitive books and magazines are also available. 

Online Participation : 
You can also purchase and order your books by using our mobile app . Go to Google Play Store and download the mobile application .

Special Offer : 
1. 30% Discount on all note books .
2. 20% Discount on all story books .
3. Free home delivery for online orders .
4. Extra 2% discount in online payment .
5. Rs. 100 super discount for buying books above rs 2000 .

Contact : 

Address : 
Saraswati Book Store 
Rathbari , Malda 

Ph . xxxxxxxxxx
e-mail sbstore@gmail.com   

Share
Tweet
Pin
Share
No comments
Newer Posts
Older Posts

Followers

Pages

  • Home
  • Privacy Policy
  • Disclaimer
  • CONTACT ME
  • About Me

Contact Form

Name

Email *

Message *

About me

Hallow viewers , myself Nandan Dutta [Subhankar Dutta], reside at Maheshpur,Malda.
I made this website for the students of B.A. courses under Gour Banga University. Here you can get suggestions of different subjects like HISTORY , SOCIOLOGY , POLITICAL SCIENCE & EDUCATION.
In future I will add MCQ sections of those subjects.


Categories

  • 1ST SEMESTER SUGGESTION (1)
  • 2 ND YEAR SUGGESTION (1)
  • 2ND SEMESTER (1)
  • 3RD SEMESTER (8)
  • BENGALI NOTES (21)
  • CU suggestion. (1)
  • EDUCATION NOTES (141)
  • ENGLISH COMPULSORY (16)
  • GBU Suggestion. (7)
  • HISTORY EUROPE & WORLD (46)
  • HISTORY NOTES (68)
  • POL SC NOTES (64)
  • SOCIOLOGY NOTES (72)
  • WBCS 2020 (1)

recent posts

Blog Archive

  • May 2025 (3)
  • April 2025 (20)
  • March 2025 (12)
  • February 2025 (8)
  • November 2024 (5)
  • October 2024 (2)
  • September 2024 (2)
  • June 2024 (2)
  • March 2024 (6)
  • February 2024 (4)
  • October 2023 (5)
  • May 2023 (5)
  • April 2023 (1)
  • December 2022 (1)
  • November 2022 (13)
  • September 2022 (2)
  • August 2022 (7)
  • July 2022 (29)
  • June 2022 (10)
  • May 2022 (25)
  • April 2022 (24)
  • March 2022 (16)
  • February 2022 (19)
  • January 2022 (21)
  • December 2021 (46)
  • November 2021 (5)
  • October 2021 (6)
  • September 2021 (5)
  • August 2021 (41)
  • July 2021 (43)
  • June 2021 (31)
  • May 2021 (7)
  • April 2021 (1)
  • July 2020 (1)
  • June 2020 (3)
  • April 2020 (1)
  • November 2019 (1)
  • July 2019 (1)
  • June 2019 (1)
  • May 2019 (1)
  • April 2019 (2)
  • January 2019 (1)

Pages

  • Home
  • 2nd SEM ভাষাতত্ত্ব :
  • বাংলা উপভাষা
  • দ্বিতীয় পুলকেশীর কৃতিত্ব
  • ভারতীয় সংবিধানে বর্ণিত সাম্যের অধিকারগুলি আলোচনা করো।
  • হর্ষবর্ধনের কৃতিত্ব আলোচনা করো। তাকে কি উত্তর পথনাথ বলা যায় ?
  • ভারতীয় সংবিধানের প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য :-
  • উদারনীতিবাদ : সংক্ষিপ্ত ধারণা :-
  • চোল শাসনব্যবস্থা :-
  • গুপ্তযুগ সুবর্ণযুগ সম্পর্কিত আলোচনা।
  • ৬. উদাহরণসহ মধ্যযুগের বাংলাভাষার কয়েকটি বৈশিষ্ট আল...
  • 1. Marxism
  • আধুনিক বাংলা ভাষা ও তার বৈশিষ্ট।
  • Discuss the career and achievements of Samudragupta .
  • ভাষাতত্ত্ব

Created with by ThemeXpose | Distributed by Blogger Templates